20 পঞ্চম সূর্যকান্তমণির, ষষ্ঠ সার্দীয়মণির, সপ্তম পোখরাজের, অষ্টম বৈদুর্যমণির, নবম পীতমণির, দশম উপলের, একাদশ ফিরোজামণির এবং দ্বাদশ পদ্মরাগের।
21 বারোটা ফটক ছিল বারোটা মুক্তা। প্রত্যেক ফটক এক একটা মুক্তা দিয়ে তৈরী ছিল। শহরের রাস্তাটা পরিষ্কার কাচের মত খাঁটি সোনায় তৈরী ছিল।
22 আমি সেই শহরে কোন উপাসনা-ঘর দেখলাম না, কারণ সর্বশক্তিমান প্রভু ঈশ্বর এবং মেষ-শিশুই ছিলেন সেই শহরের উপাসনা-ঘর।
23 সেই শহরে আলো দেবার জন্য সূর্য বা চাঁদের কোন দরকার নেই, কারণ ঈশ্বরের মহিমাই সেখানে আলো দেয় এবং মেষ-শিশুই সেখানকার বাতি;
24 আর সব জাতি সেই আলোতে চলাফেরা করবে। পৃথিবীর রাজারা তাঁদের জাঁকজমক নিয়ে সেই শহরে আসবেন।
25 দিনের বেলা শহরের ফটকগুলো কখনও বন্ধ থাকবে না আর সেখানে রাতও হবে না।
26 সমস্ত জাতির গৌরব ও সম্মান সেখানে আনা হবে।