10 “যদি ভেড়া বা ছাগল দিয়ে এই পোড়ানো-কোরবানী দেওয়া হয় তবে সেটা হতে হবে একটা নিখুঁত পুরুষ ভেড়া বা ছাগল।
11 কোরবানীদাতা সেটা কোরবানগাহের উত্তর পাশে নিয়ে গিয়ে মাবুদের সামনে জবাই করবে, আর হারুনের যে ছেলেরা ইমাম তারা তার রক্ত নিয়ে কোরবানগাহের চারপাশের গায়ে ছিটিয়ে দেবে।
12 কোরবানীদাতা সেটা টুকরা টুকরা করে কাটবে আর ইমাম তার চর্বি, মাথা ও গোশ্তের টুকরাগুলো নিয়ে কোরবানগাহের উপরকার জ্বলন্ত কাঠের উপর সাজাবে।
13 কোরবানীদাতা সেটার পা ও পেটের ভিতরের অংশগুলো পানিতে ধুয়ে দেবে আর ইমাম সেগুলো সুদ্ধ গোটা পশুটাই কোরবানগাহের উপর পুড়িয়ে ফেলবে। এটা পোড়ানো-কোরবানী, আগুনে দেওয়া-কোরবানীর মধ্যে একটা, যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন।
14 “মাবুদের উদ্দেশে এই পোড়ানো-কোরবানী যদি কোন পাখী দিয়ে দেওয়া হয় তবে কোরবানীদাতাকে একটা ঘুঘু বা কবুতর আনতে হবে।
15 ইমাম সেটা কোরবানগাহের কাছে নিয়ে যাবে এবং তার মাথাটা মুচ্ড়ে গলা থেকে আলাদা করে নিয়ে কোরবানগাহের উপরে পুড়িয়ে দেবে আর রক্তটা চেপে বের করে কোরবানগাহের একপাশের গায়ের উপর ফেলবে।
16 কোরবানীদাতা পাখীটার গলার থলি ও তার মধ্যেকার সব কিছু কোরবানগাহের পূর্ব দিকে ছাইয়ের গাদায় ফেলে দেবে।