11 সেখান থেকে তারা দবীর শহরের লোকদের বিরুদ্ধে এগিয়ে গেল। দবীরের আগের নাম ছিল কিরিয়ৎ-সেফর।
12 কালুত বললেন, “যে লোক কিরিয়ৎ-সেফর আক্রমণ করে অধিকার করতে পারবে তার সংগে আমি আমার মেয়ে অক্ষার বিয়ে দেব।”
13 এই কথা শুনে কালুতের ছোট ভাই কনষের বংশধর অৎনীয়েল তা অধিকার করল। তাই কালুত তাঁর মেয়ে অক্ষাকে অৎনীয়েলের সংগে বিয়ে দিলেন।
14 অৎনীয়েলের কাছে যাওয়ার পর অক্ষা তাকে উসকানি দিতে লাগল যেন সে তার বাবার কাছ থেকে একটা জমি চেয়ে নেয়। পরে অক্ষা গাধার পিঠ থেকে নামলে পর কালুত তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “মা, তুমি কি চাও?”
15 অক্ষা বলল, “আব্বা, তুমি আমার একটা কথা রাখ। তুমি আমাকে যখন নেগেভে জায়গা দিয়েছ তখন ঝর্ণাগুলোও আমাকে দাও।” এই কথা শুনে কালুত তাকে সেখানকার উঁচু ও নীচু জায়গার ঝর্ণাগুলো দিলেন।
16 মূসার শ্বশুরের বংশধরেরা, যারা জাতিতে কেনীয় ছিল, তারা খেজুর-শহর অর্থাৎ জেরিকো থেকে বের হয়ে অরাদ এলাকার দক্ষিণে এহুদা-গোষ্ঠীর মরুভূমিতে গেল এবং সেখানকার লোকদের সংগে বাস করতে লাগল।
17 এহুদা-গোষ্ঠীর লোকেরা তাদের ভাই শিমিয়োন-গোষ্ঠীর লোকদের সংগে গিয়ে সফাৎ শহরের বাসিন্দা কেনানীয়দের আক্রমণ করল এবং তাদের শহরটা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিল। সেইজন্য শহরটার নাম দেওয়া হল হর্মা (যার মানে “ধ্বংস”)।