27 এই ব্যাপারে আমি আপনার প্রতি কোন অন্যায় করি নি, বরং আমার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আপনিই আমার প্রতি অন্যায় করছেন। বিচারকর্তা মাবুদই এখন ইসরাইলীয় ও অম্মোনীয়দের মধ্যে বিচার করুন।”
28 কিন্তু যিপ্তহের পাঠানো এই খবরে অম্মোনের বাদশাহ্ কান দিলেন না।
29 তখন মাবুদের রূহ্ যিপ্তহের উপরে আসলেন। তাতে যিপ্তহ গিলিয়দ ও মানশা এলাকার মধ্য দিয়ে গিয়ে গিলিয়দের মিসপাতে আসলেন এবং সেখান থেকে অম্মোনীয়দের বিরুদ্ধে এগিয়ে গেলেন।
30-31 যিপ্তহ এই বলে মাবুদের কাছে একটা মানত করলেন, “তুমি যদি আমার হাতে অম্মোনীয়দের তুলে দাও তবে অম্মোনীয়দের সংগে যুদ্ধে জয়লাভ করে ফিরে আসবার সময় যে আমাকে এগিয়ে নেবার জন্য বাড়ী থেকে দরজার বাইরে আসবে সে-ই মাবুদের হবে। তাকে দিয়ে আমি একটা পোড়ানো-কোরবানী দেব।”
32 এর পর যিপ্তহ অম্মোনীয়দের সংগে যুদ্ধ করতে গেলেন আর মাবুদ তাঁর হাতে অম্মোনীয়দের তুলে দিলেন।
33 তিনি অরোয়ের থেকে মিন্নীতের কাছাকাছি আবেল-করামীম পর্যন্ত বিশটা শহর ও গ্রামের লোকদের ভীষণভাবে আঘাত করে হত্যা করলেন। এইভাবে বনি-ইসরাইলরা অম্মোনীয়দের দমন করল।
34 যিপ্তহ যখন মিসপাতে নিজের বাড়ীতে ফিরে আসলেন তখন যে তাঁকে এগিয়ে নিতে আসল সে ছিল তাঁরই মেয়ে। সে খঞ্জনীর তালে তালে নেচে নেচে আসছিল। সে ছিল যিপ্তহের একমাত্র সন্তান, আর এই মেয়েটি ছাড়া তাঁর অন্য কোন ছেলে বা মেয়ে ছিল না।