18 তিনি বললেন, “তুমি কেন আমার নাম জিজ্ঞাসা করছ? আমার নাম কেউ বুঝতে পারে না।”
19 মানোহ তখন একটা ছাগলের বাচ্চা ও তার সংগেকার শস্য-কোরবানীর জিনিস নিয়ে মাবুদের উদ্দেশে একটা পাথরের উপরে তা কোরবানী দিলেন। সেই ফেরেশতা তখন একটা অলৌকিক চিহ্ন দেখালেন, আর মানোহ ও তাঁর স্ত্রী তা দেখছিলেন।
20 আগুনের শিখা যখন কোরবানগাহ্ থেকে উপরে আকাশের দিকে উঠে যাচ্ছিল তখন মাবুদের ফেরেশতা সেই আগুনের শিখায় উঠে চলে গেলেন। এই ব্যাপার দেখে মানোহ ও তাঁর স্ত্রী সেজদায় পড়লেন,
21 আর মানোহ বুঝতে পারলেন যে, তিনি ছিলেন মাবুদের ফেরেশতা। মাবুদের ফেরেশতা তাঁদের আর দেখা দিলেন না।
22 তখন মানোহ তাঁর স্ত্রীকে বললেন, “আমরা আল্লাহ্কে দেখেছি, নিশ্চয়ই আমাদের মরতে হবে।”
23 কিন্তু তাঁর স্ত্রী বললেন, “আমাদের মেরে ফেলবারই ইচ্ছা যদি মাবুদের থাকত তবে আমাদের হাত থেকে তিনি পোড়ানো-কোরবানী ও শস্য-কোরবানী গ্রহণ করতেন না, কিংবা এই সবও আমাদের দেখাতেন না, কিংবা এই সব কথাও এই সময়ে আমাদের বলতেন না।”
24 পরে স্ত্রীলোকটির একটি ছেলে হল আর তিনি তাঁর নাম রাখলেন শামাউন। শামাউন বড় হতে লাগলেন এবং আল্লাহ্ তাঁকে দোয়া করলেন।