6 তখন মাবুদের রূহ্ তাঁর উপর পূর্ণ শক্তিতে আসলেন, যার ফলে তিনি সেই সিংহটাকে খালি হাতেই ছাগলের বাচ্চার মত করে ছিঁড়ে ফেললেন। কিন্তু তিনি কি করেছেন তা তাঁর মা-বাবাকে জানালেন না।
7 পরে তিনি সেই মেয়েটির কাছে গিয়ে তার সংগে কথা বললেন এবং মেয়েটিকে তাঁর ভাল লাগল।
8 এর কিছুদিন পরে তিনি ঐ মেয়েটিকে বিয়ে করবার জন্য তিম্নায় গেলেন। যাওয়ার পথে তিনি সেই সিংহের মৃতদেহটা দেখবার জন্য একটু ঘুরে গেলেন। তিনি সিংহের দেহের মধ্যে এক ঝাঁক মৌমাছি আর কিছু মধু দেখতে পেলেন।
9 তিনি দু’হাতে সেই মধু তুলে নিয়ে খেতে খেতে চললেন। তারপর তিনি মা-বাবার কাছে গিয়ে তাঁদেরও সেই মধু দিলেন এবং তাঁরাও তা খেলেন। কিন্তু সেই মধু যে তিনি সিংহের মৃতদেহের মধ্য থেকে নিয়েছিলেন তা তাঁদের বললেন না।
10 পরে শামাউনের বাবা মেয়েটিকে দেখতে গেলেন। তখন শামাউন সেখানে একটা মেজবানীর ব্যবস্থা করলেন যা বরেরা সাধারণতঃ করত।
11 শামাউন সেখানে পৌঁছালে পর ফিলিস্তিনীরা তাঁকে ত্রিশজন সংগী দিল।
12 শামাউন সেই সংগীদের বললেন, “আমি তোমাদের একটা ধাঁধা বলি। তোমরা মেজবানীর এই সাত দিনের মধ্যে যদি এর জবাব দিতে পার তবে আমি তোমাদের ত্রিশটা মসীনার চাদর ও ত্রিশ সেট পোশাক দেব।