2 কাজেই মাবুদ যাবীন নামে একজন কেনানীয় বাদশাহ্র হাতে তাদের তুলে দিলেন। যাবীন হাৎসোরে থেকে রাজত্ব করতেন। তাঁর সেনাপতির নাম ছিল সীষরা। তিনি হরোশৎ-হগোয়িম নামে একটা জায়গায় বাস করতেন।
3 যাবীনের ন’শো লোহার রথ ছিল এবং তিনি বিশ বছর ধরে বনি-ইসরাইলদের উপর ভীষণভাবে জুলুম করে আসছিলেন। সেইজন্য বনি-ইসরাইলরা মাবুদের কাছে সাহায্যের জন্য ফরিয়াদ জানাতে লাগল।
4 সেই সময় লপ্পীদোতের স্ত্রী দবোরা একজন মহিলা-নবী ছিলেন। তিনিই তখন বনি-ইসরাইলদের শাসন করতেন।
5 আফরাহীমের পাহাড়ী এলাকার রামা ও বেথেলের মাঝামাঝি একটা জায়গায় দবোরা তাঁর খেজুর গাছের তলায় বসতেন, আর বনি-ইসরাইলরা নিজেদের ঝগড়া-বিবাদ মীমাংসার জন্য তাঁর কাছে আসত।
6 তিনি নপ্তালি দেশের কেদশ শহর থেকে অবীনোয়মের ছেলে বারককে ডেকে পাঠালেন এবং তাঁকে বললেন, “ইসরাইলীয়দের মাবুদ আল্লাহ্ আপনাকে এই হুকুম দিচ্ছেন, ‘তুমি নপ্তালি আর সবূলূন-গোষ্ঠী থেকে দশ হাজার লোক সংগে নাও এবং তাবোর পাহাড়ের দিকে তাদের নিয়ে যাও।
7 আমি যাবীনের সেনাপতি সীষরাকে তার সৈন্যদল ও রথ সুদ্ধ কীশোন নদীর কাছে নিয়ে যাব এবং তোমার হাতে তাদের তুলে দেব।’ ”
8 বারক দবোরাকে বললেন, “আপনি যদি আমার সংগে যান তবেই আমি যাব, তা না হলে আমি যাব না।”