23 কিন্তু মাবুদ তাঁকে বললেন, “তোমার শান্তি হোক, তুমি ভয় কোরো না। তুমি মারা যাবে না।”
24 তখন গিদিয়োন সেখানে মাবুদের উদ্দেশে একটা কোরবানগাহ্ তৈরী করে তার নাম দিলেন ইয়াহ্ওয়েহ্-শালোম (যার মানে “মাবুদই শান্তি”)। কোরবানগাহ্টি এখনও অবীয়েষ্রীয়দের অফ্রাতে আছে।
25 সেই রাতেই মাবুদ গিদিয়োনকে বললেন, “তোমার বাবার গরুর পাল থেকে তুমি দ্বিতীয় ষাঁড়টা নাও যেটার বয়স সাত বছর। তারপর বাল-দেবতার উদ্দেশে যে কোরবানগাহ্টি তোমার বাবা কেল্লার মত জায়গাটার উপরে তৈরী করেছেন সেটা ভেংগে ফেল এবং তার পাশে যে আশেরা-খুঁটি আছে তা কেটে ফেল।
26 তারপর সেই জায়গার উপরে তোমার মাবুদ আল্লাহ্র উদ্দেশে ভাল করে একটা কোরবানগাহ্ তৈরী কর। তারপর সেই দ্বিতীয় ষাঁড়টা দিয়ে তোমার কেটে ফেলা ঐ আশেরা-খুঁটির কাঠ জ্বালিয়ে একটা পোড়ানো-কোরবানী দাও।”
27 সেইজন্য গিদিয়োন তাঁর চাকরদের মধ্য থেকে দশজনকে সংগে নিয়ে মাবুদের কথামত কাজ করলেন। কিন্তু নিজের পরিবার ও গ্রামের লোকদের ভয়ে তিনি কাজটা দিনে না করে রাতের বেলায় করলেন।
28 সকালবেলায় গ্রামের লোকেরা ঘুম থেকে উঠে দেখল বাল-দেবতার কোরবানগাহ্টি ভেংগে ফেলা হয়েছে আর তার পাশের আশেরা-খুঁটিটাও কেটে ফেলা হয়েছে এবং একটা নতুন করে তৈরী করা কোরবানগাহের উপরে দ্বিতীয় ষাঁড়টা কোরবানী দেওয়া হয়েছে।
29 তখন তারা একে অন্যকে জিজ্ঞাসা করল, “এই কাজ কে করেছে?” তারা ভাল করে খোঁজ-খবর নিয়ে জানতে পারল যে, যোয়াশের ছেলে গিদিয়োন এই সব করেছে।