28 কিন্তু সেই অংশটা যদি যেমন ছিল তেমনি থেকে যায় এবং রোগটা চামড়ার উপর না ছড়িয়ে প্রায় মিলিয়ে যাবার মত হয়ে গিয়ে থাকে, তবে বুঝতে হবে পুড়বার দরুন ওটা ফুলে উঠেছে। তখন ইমাম তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে, কারণ ওটা একটা পোড়া দাগ মাত্র।
29 “যদি কোন পুরুষ বা স্ত্রীলোকের মাথা বা দাড়ির মধ্যে রোগের লক্ষণ দেখা দেয়,
30 তবে ইমাম তাকে পরীক্ষা করে দেখবে। যদি তার মনে হয় তা চামড়া ছাড়িয়ে গভীরে চলে গেছে এবং তার মধ্যেকার লোমও হলুদ আর সরু হয়ে গেছে তবে সে সেই লোককে নাপাক বলে ঘোষণা করবে, কারণ ওটা এক রকম চুলকানি- মাথা এবং দাড়ির খারাপ চর্মরোগ।
31 কিন্তু রোগ পরীক্ষা করবার সময় ইমামের যদি মনে হয় যে, তা চামড়া ছাড়িয়ে গভীরে চলে যায় নি কিন্তু তার মধ্যে যে লোম রয়েছে তা কালো নয়, তবে সেই রোগীকে সে সাত দিন পর্যন্ত অন্যদের থেকে সরিয়ে রাখবে।
32 তারপর সেই সাত দিনের শেষ দিনে ইমাম আবার তা পরীক্ষা করে যদি দেখে সেই চুলকানি ছড়িয়ে পড়ে নি এবং তার মধ্যেকার লোমও হলুদ নয় আর মনে হয় তা চামড়া ছাড়িয়ে গভীরে যায় নি,
33 তবে চুলকানির জায়গাটা বাদ দিয়ে সেই লোকের বাদবাকী চুল বা লোম কামিয়ে ফেলতে হবে। এর পর ইমাম আরও সাত দিন তাকে অন্যদের থেকে সরিয়ে রাখবে।
34 ঐ সাত দিনের শেষ দিন ইমাম তার সেই চুলকানি আবার পরীক্ষা করে যদি দেখে যে, সেটা চামড়ার উপরে ছড়িয়ে পড়ে নি আর মনে হয় সেটা চামড়া ছাড়িয়ে গভীরে যায় নি, তবে ইমাম তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে। তারপর তাকে কাপড়-চোপড় ধুয়ে ফেলতে হবে আর তখন সে পাক-সাফ হবে।