2 “খারাপ চর্মরোগ হয়েছে এমন কোন লোকের পাক-সাফ হবার দিনে এই নিয়ম পালন করতে হবে। তাকে ইমামের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
3 ইমাম ছাউনির বাইরে গিয়ে তাকে পরীক্ষা করে দেখবে। যদি দেখা যায় সেই চর্মরোগ থেকে লোকটি সুস্থ হয়েছে,
4 তবে তাকে পাক-সাফ করবার জন্য ইমাম দু’টা জীবিত পাক-পবিত্র পাখী, কিছু এরস কাঠ, লাল রংয়ের সুতা এবং এসোব গাছের ডাল নিয়ে আসতে বলবে।
5 তারপর ইমাম হুকুম দেবে যেন স্রোত থেকে তুলে আনা এবং মাটির পাত্রে রাখা পানির উপরে সেই পাখী দু’টার একটাকে জবাই করা হয়।
6 ইমাম জীবিত পাখীটা, এরস কাঠ, লাল রংয়ের সুতা এবং এসোব গাছের ডাল স্রোতের পানির উপরে জবাই করা সেই পাখীটার রক্তে ডুবাবে।
7 যাকে সেই চর্মরোগ থেকে পাক-সাফ করা হবে তার উপর ইমাম সাতবার সেই রক্ত ছিটিয়ে দিয়ে তাকে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে। এর পর ইমামকে খোলা মাঠে সেই জীবিত পাখীটাকে ছেড়ে দিতে হবে।
8 যাকে পাক-সাফ করা হবে সে তার কাপড়-চোপড় ধুয়ে ফেলবে, শরীর ও মাথার সমস্ত লোম ও চুল কামাবে এবং পানিতে গোসল করে ফেলবে। তারপর সে পাক-সাফ হবে। এর পর সে ছাউনিতে ঢুকতে পারবে কিন্তু তাকে সাত দিন তার নিজের তাম্বুর বাইরে থাকতে হবে।