15 “মনে অন্যায়ের ইচ্ছা না রেখে যদি কেউ পাক-পবিত্র জিনিসের ব্যাপারে মাবুদের হুকুম অমান্য করে, তবে তার অন্যায়ের জরিমানা হিসাবে মাবুদের কাছে তাকে একটা নিখুঁত পুরুষ ভেড়া আনতে হবে। এটা একটা দোষের কোরবানী। তা ছাড়া ধর্মীয় শেখেল অনুসারে যতটা রূপা তুমি ভেড়াটার দাম ঠিক করে দেবে সেই পরিমাণ রূপা তাকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে দিতে হবে।
16 সেই পাক-পবিত্র জিনিসের ব্যাপারে সে অন্যায় করেছে বলে তাকে এই ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এছাড়া ভেড়াটার দামের সংগে আরও পাঁচ ভাগের এক ভাগ দাম তাকে ইমামের হাতে দিতে হবে। ইমাম সেই ভেড়াটা নিয়ে দোষের কোরবানী হিসাবে তা কোরবানী দিয়ে তার অন্যায় ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে আর তাতে তাকে মাফ করা হবে।
17 “যদি কেউ না জেনে মাবুদের নিষেধ করা কোন কিছু করে অন্যায় করে ফেলে তবে সে দোষী হবে এবং সেইজন্য তাকে দায়ী হতে হবে।
18 তখন সে তার দোষের কোরবানীর জন্য তোমার ঠিক করে দেওয়া মূল্যের একটা নিখুঁত ভেড়া এনে ইমামের হাতে দেবে। সে না জেনে যে অন্যায় করেছে তার জন্য ইমাম তার অন্যায় ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে; তাতে তাকে মাফ করা হবে।
19 এটা একটা দোষের কোরবানী, কারণ সে মাবুদের কাছে দোষী।”