4 “অসাবধান হয়ে কসম খেয়ে ফেলতে পারে এমন কোন বিষয়ে কেউ যদি চিন্তা না করে ভাল-মন্দ কিছু করবার কসম খেয়ে বসে তবে সেটা না জেনে করলেও তা জানবার পরে সে দোষী হবে।
5 “এই সব অন্যায়ের কোন একটা করে যদি কেউ দোষী হয় তবে যে অন্যায় সে করেছে তা তাকে স্বীকার করতে হবে।
6 তখন সেই অন্যায়ের জরিমানা হিসাবে তাকে মাবুদের উদ্দেশে গুনাহের কোরবানীর জন্য একটা বাচ্চা-ভেড়ী কিংবা বাচ্চা-ছাগী নিয়ে আসতে হবে, আর ইমাম তার অন্যায় ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে।
7 “যদি সে বাচ্চা-ভেড়ী আনতে না পারে, তবে তার সেই অন্যায়ের জরিমানা হিসাবে মাবুদের উদ্দেশে তাকে দু’টা ঘুঘু না হয় দু’টা কবুতর আনতে হবে। তার মধ্যে একটা হবে গুনাহের কোরবানীর জন্য আর অন্যটা পোড়ানো-কোরবানীর জন্য।
8 সে তা এনে ইমামের হাতে দেবে আর ইমাম প্রথমে গুনাহের কোরবানীর জন্য আনা পাখীটা কোরবানী দেবে। সে সেটা দুই টুকরা না করে মাথাটা গলা থেকে মুচ্ড়ে আলগা করে নেবে।
9 তারপর সে পাখীটা থেকে কিছু রক্ত নিয়ে কোরবানগাহের চারপাশের গায়ে ছিটিয়ে দেবে, আর বাকী রক্ত চেপে বের করে কোরবানগাহের গোড়ায় ফেলবে; এটা একটা গুনাহের কোরবানী।
10 অন্য পাখীটা দিয়ে নিয়ম অনুসারে পোড়ানো-কোরবানী করে ইমাম তার সেই অন্যায় ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে; তাতে তাকে মাফ করা হবে।