6 তখন সেই অন্যায়ের জরিমানা হিসাবে তাকে মাবুদের উদ্দেশে গুনাহের কোরবানীর জন্য একটা বাচ্চা-ভেড়ী কিংবা বাচ্চা-ছাগী নিয়ে আসতে হবে, আর ইমাম তার অন্যায় ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে।
7 “যদি সে বাচ্চা-ভেড়ী আনতে না পারে, তবে তার সেই অন্যায়ের জরিমানা হিসাবে মাবুদের উদ্দেশে তাকে দু’টা ঘুঘু না হয় দু’টা কবুতর আনতে হবে। তার মধ্যে একটা হবে গুনাহের কোরবানীর জন্য আর অন্যটা পোড়ানো-কোরবানীর জন্য।
8 সে তা এনে ইমামের হাতে দেবে আর ইমাম প্রথমে গুনাহের কোরবানীর জন্য আনা পাখীটা কোরবানী দেবে। সে সেটা দুই টুকরা না করে মাথাটা গলা থেকে মুচ্ড়ে আলগা করে নেবে।
9 তারপর সে পাখীটা থেকে কিছু রক্ত নিয়ে কোরবানগাহের চারপাশের গায়ে ছিটিয়ে দেবে, আর বাকী রক্ত চেপে বের করে কোরবানগাহের গোড়ায় ফেলবে; এটা একটা গুনাহের কোরবানী।
10 অন্য পাখীটা দিয়ে নিয়ম অনুসারে পোড়ানো-কোরবানী করে ইমাম তার সেই অন্যায় ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে; তাতে তাকে মাফ করা হবে।
11 “যদি সে দু’টা ঘুঘু বা দু’টা কবুতর আনতে না পারে, তবে গুনাহের কোরবানীর জন্য তাকে এক কেজি আটশো গ্রাম মিহি ময়দা আনতে হবে। এটা গুনাহের কোরবানী বলে সে তার উপর তেলও ঢালবে না বা লোবানও রাখবে না।
12 সেই ময়দা সে ইমামের কাছে নিয়ে যাবে। পুরো কোরবানীর বদলে ইমাম তা থেকে এক মুঠো ময়দা তুলে নিয়ে কোরবানগাহে মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানীর জিনিসের উপর পুড়িয়ে ফেলবে; এটা একটা গুনাহের কোরবানী।