1-5 এর পর মাবুদ মূসাকে বললেন, “কারও কাছ থেকে জমা রাখা বা জামিন রাখা বা জুলুম করে নেওয়া কোন জিনিস নিয়ে ছলনা করা, তাকে ঠকানো, কিংবা কারও হারানো জিনিস পেয়েও মিথ্যা কথা বলা বা মিথ্যা কসম খাওয়া- এই রকম কোন গুনাহ্ করে যদি কেউ মাবুদের প্রতি বেঈমানী করে দোষী হয়, তবে সে যা চুরি করেছে বা ঠকিয়ে নিয়েছে বা তার কাছে যা জমা রাখা হয়েছে কিংবা হারানো জিনিস যা সে পেয়েছে বা যে জিনিসের বিষয়ে সে মিথ্যা কসম খেয়েছে তা তাকে ফিরিয়ে দিতে হবে। তাকে পুরোপুরি ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং তার সংগে সেই জিনিসের দামের পাঁচ ভাগের এক ভাগ দামও বেশী দিতে হবে। দোষের কোরবানীর দিনে সে জিনিসের মালিককে তা দেবে।
6 অন্যায়ের জরিমানা হিসাবে সে তোমার ঠিক করে দেওয়া মূল্যের একটা নিখুঁত পুরুষ ভেড়া মাবুদের উদ্দেশে দোষের কোরবানীর জন্য ইমামের কাছে নিয়ে আসবে।
7 ইমাম তা দিয়ে মাবুদের সামনে তার গুনাহ্ ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে। এই সব গুনাহের যেটা করেই সে দোষী হোক না কেন, তাকে মাফ করা হবে।”
8 এর পর মাবুদ মূসাকে বললেন,
9 “হারুন ও তার ছেলেদের জানিয়ে দাও যে, এই হল পোড়ানো-কোরবানীর নিয়ম। পোড়ানো-কোরবানীর জিনিস সারা রাত ধরে সকাল পর্যন্ত কোরবানগাহের আগুনের উপর থাকবে, আর কোরবানগাহের আগুন জ্বালিয়েই রাখতে হবে।