30-31 মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানীর এই অংশ, অর্থাৎ বুকের গোশ্ত ও তার উপরকার চর্বি সে নিজের হাতে ইমামকে দেবে। বুকের গোশ্তটা ইমাম দোলন-কোরবানী হিসাবে মাবুদের সামনে দোলাবে আর সেটা হারুন ও তার ছেলেদের পাওনা হবে, কিন্তু চর্বিটা সে কোরবানগাহের উপর পুড়িয়ে দেবে।
32 যোগাযোগ-কোরবানীর পশুর ডান পাশের রানের গোশ্তটা ইমামকে দিয়ে দিতে হবে।
33 হারুনের যে ছেলে যোগাযোগ-কোরবানীর পশুর রক্ত ও চর্বি কোরবানী দেবে সে-ই তার পাওনা হিসাবে ডান দিকের রানের গোশ্তটা পাবে।
34 বনি-ইসরাইলদের সমস্ত যোগাযোগ-কোরবানী থেকে আমার উদ্দেশে দুলিয়ে রাখা বুকের গোশ্ত আর কোরবানী দেওয়া রানের গোশ্ত আমি ইমাম হারুন ও তার ছেলেদের দিলাম। এটা বনি-ইসরাইলদের কাছ থেকে তাদের নিয়মিত পাওনা অংশ হবে।”
35 হারুন ও তাঁর ছেলেদের যেদিন মাবুদের ইমাম হবার জন্য নিযুক্ত করা হয়েছিল সেই দিনে মাবুদের উদ্দেশে আগুনে দেওয়া-কোরবানীর পশু থেকে এই অংশটা তাঁদের পাওনা বলে ঠিক করে রাখা হয়েছিল।
36 যেদিন তাঁদের অভিষেক করা হয়েছিল সেই দিনই মাবুদ বনি-ইসরাইলদের হুকুম দিয়েছিলেন যেন তারা বংশের পর বংশ ধরে নিয়মিত ভাবে এই অংশটা তাঁদের দেয়।
37 এই হল পোড়ানো-কোরবানী, শস্য-কোরবানী, গুনাহের কোরবানী, দোষের কোরবানী, বহাল-অনুষ্ঠানের কোরবানী এবং যোগাযোগ-কোরবানীর নিয়ম।