14 অন্য জাতির কোন লোক কিংবা তোমাদের মধ্যে বাস করা অন্য কেউ যদি মাবুদকে খুশী করবার খোশবুর জন্য আগুনে দেওয়া-কোরবানী দেয় তবে তাকে ঠিক তোমাদের মতই সমস্ত কিছু করতে হবে। বংশের পর বংশ ধরে এই নিয়ম চলবে।
15 তোমাদের সমাজে সকলের জন্য একই নিয়ম চালু থাকবে- সে তোমরাই হও কিংবা তোমাদের মধ্যে বাস করা ভিন্ন জাতির লোকই হোক। বংশের পর বংশ ধরে তা হবে একটা স্থায়ী নিয়ম। এই ব্যাপারে আমার কাছে তোমরাও যা ভিন্ন জাতির লোকেরাও তা।
16 তোমাদের জন্য এবং তোমাদের মধ্যে বাস করা ভিন্ন জাতির লোকদের জন্য একই নির্দেশ ও একই শরীয়ত চলবে।”
17-19 এর পর মাবুদ মূসাকে বনি-ইসরাইলদের এই কথা বলতে বললেন, “আমি তোমাদের যে দেশে নিয়ে যাচ্ছি সেখানে গিয়ে যখন তোমরা দেশের ফসল ভোগ করবে তখন সেই ফসলের একটা অংশ তোমরা আমার কাছে কোরবানী করবে।
20 প্রথমে তোলা শস্যের ময়দা ঠেসে নিয়ে তা দিয়ে একখানা পিঠা তৈরী করে খামার-বাড়ীর দান হিসাবে তা কোরবানী করতে হবে।
21 প্রথমে তোলা শস্যের এই কোরবানী বংশের পর বংশ ধরে আমার উদ্দেশে তোমাদের করতে হবে।
22-24 “যদি কোন ভুলের দরুন তোমরা সবাই মূসার মধ্য দিয়ে দেওয়া মাবুদের এই সব হুকুমের কোনটা পালন না কর এবং সেই হুকুম দেওয়ার দিন থেকে শুরু করে যদি বংশের পর বংশ ধরে সেই ভুল তোমাদের হতেই থাকে আর সেই ভুল যদি সকলের অজানা থেকে যায়, তবে তা জানবার পরে মাবুদকে খুশী করবার খোশবুর জন্য গোটা ইসরাইল জাতিকে একটা ষাঁড় দিয়ে পোড়ানো-কোরবানী দিতে হবে। সেই সংগে তার নিয়মিত শস্য-কোরবানী এবং ঢালন-কোরবানী করতে হবে আর গুনাহের কোরবানী হিসাবে একটা ছাগলও কোরবানী দিতে হবে।