8 ভেড়ার অন্য বাচ্চাটা বেলা ডুবে গেলে পর কোরবানী দিতে হবে। তার সংগে থাকবে সকালবেলার মত শস্য-কোরবানী ও ঢালন-কোরবানী। এটা একটা আগুনে দেওয়া-কোরবানী যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন।
9 “বিশ্রামবারে দু’টা এক বছরের নিখুঁত ভেড়ার বাচ্চা কোরবানী দিতে হবে। তার সংগে থাকবে তার সংগেকার ঢালন-কোরবানীর জিনিস এবং শস্য-কোরবানীর জন্য তেলের ময়ান দেওয়া তিন কেজি ছ’শো গ্রাম মিহি ময়দা।
10 নিয়মিত পোড়ানো-কোরবানী এবং তার সংগেকার ঢালন-কোরবানী ছাড়াও প্রত্যেক বিশ্রামবারে এই পোড়ানো-কোরবানী দিতে হবে।
11 “প্রত্যেক মাসের প্রথম দিনে মাবুদের উদ্দেশে পোড়ানো-কোরবানীর জন্য দু’টা ষাঁড়, একটা ভেড়া এবং এক বছরের সাতটা বাচ্চা-ভেড়া কোরবানী দিতে হবে। সেগুলোর প্রত্যেকটাকেই নিখুঁত হতে হবে।
12-13 শস্য-কোরবানীর জন্য প্রত্যেকটা ষাঁড়ের সংগে তেলের ময়ান দেওয়া পাঁচ কেজি চারশো গ্রাম মিহি ময়দা দিতে হবে; ভেড়াটার সংগে দিতে হবে তিন কেজি ছ’শো গ্রাম এবং প্রত্যেকটা বাচ্চা-ভেড়ার সংগে দিতে হবে এক কেজি আটশো গ্রাম। এটা পোড়ানো-কোরবানী, মাবুদের উদ্দেশে আগুন্তেদেওয়া একটা কোরবানী যার খোশবুতে মাবুদ খুশী হন।
14 ঢালন-কোরবানীর জন্য প্রত্যেকটা ষাঁড়ের সংগে পৌনে দুই লিটার আংগুর-রস দিতে হবে; ভেড়াটার সংগে দিতে হবে সোয়া লিটার এবং প্রত্যেকটা বাচ্চা-ভেড়ার সংগে দিতে হবে প্রায় এক লিটার। এটা হল মাসিক পোড়ানো-কোরবানী। বছরের প্রত্যেক মাসে এটা দিতে হবে।
15 নিয়মিত পোড়ানো-কোরবানী এবং তার সংগেকার ঢালন-কোরবানী ছাড়া একটা ছাগল দিয়ে গুনাহের কোরবানী দিতে হবে।