10-11 “স্বামীর সংগে বাস করছে এমন কোন স্ত্রীলোক যদি কোন মানত করে বা কসম খেয়ে কোন ওয়াদার দ্বারা নিজেকে বাঁধে আর তার স্বামী সেই কথা শুনেও তাকে কিছু না বলে বা নিষেধও না করে, তবে তার সব মানত বা যে সব ওয়াদার দ্বারা সে নিজেকে বেঁধেছে তা তাকে পূরণ করতেই হবে।
12 কিন্তু যদি তার স্বামী সেই কথা শুনবার সংগে সংগে তা নাকচ করে দেয় তবে তার সেই মানত কিংবা ওয়াদা বাতিল হয়ে যাবে। তার স্বামী সেই সব নাকচ করেছে বলে মাবুদ তার মানত বা ওয়াদা ভাংগা মাফ করবেন।
13 স্ত্রী যে মানত করবে কিংবা কসম খেয়ে কোন কিছু ত্যাগ করবার ওয়াদা করবে তা মেনে নেওয়া বা নাকচ করে দেবার অধিকার স্বামীর থাকবে।
14 কিন্তু যদি তার স্বামী দিনের পর দিন সেই বিষয়ে কিছু না বলে চুপ করে থাকে তবে তাতে তার স্ত্রীর মানত বা ওয়াদার বাঁধন পাকা হয়ে যায়। সব কথা শুনবার সংগে সংগে তার এই যে চুপ করে থাকা তা তার স্ত্রীর মানত বা ওয়াদাকে পাকা করে দেয়।
15 কিন্তু সব কথা শুনবার পরে সেই দিনই যেতে দিয়ে যদি স্বামী সেই সব নাকচ না করে তবে স্ত্রীর তা পূরণ না করবার দোষ গিয়ে পড়বে তার স্বামীর উপর।”
16 এই সব ব্যাপারে স্বামী ও স্ত্রীর সম্পর্ক এবং পিতা ও পিতার বাড়ীতে থাকা মেয়ের সম্পর্ক সম্বন্ধে মাবুদ মূসাকে এই সমস্ত নিয়ম দিয়েছিলেন।