8 ক্ষতিপূরণ নেবার জন্য যদি সেই লোকের কোন নিকট আত্মীয় না থাকে তবে তা মাবুদের পাওনা হবে। সেই ক্ষতিপূরণ এবং তার গুনাহ্ ঢাকা দেবার ভেড়াটা ইমামকে দিতে হবে।
9 যে সব পাক-পবিত্র জিনিস বনি-ইসরাইলরা ইমামের কাছে নিয়ে আসবে তা সবই ইমামের হবে।
10 প্রত্যেকের কোরবানী দেওয়া জিনিস ইমামের হবে। ইমামের হাতে দেওয়া জিনিস ইমামেরই হবে।”
11-13 এর পর মাবুদ মূসাকে বললেন, “তুমি বনি-ইসরাইলদের জানিয়ে দাও, যদি কারও স্ত্রী কুপথে যায় এবং স্বামীর প্রতি অবিশ্বস্ত হয়ে অন্য পুরুষের সংগে জেনা করে অসতী হয়, আর তা যদি তার স্বামীর অজানা থাকে এবং তা গোপন থেকে যায়- কারণ তার বিরুদ্ধে কোন সাক্ষী নেই এবং সেই কাজে সে ধরাও পড়ে নি-
14-15 কিন্তু তবুও যদি স্ত্রীর উপর সন্দেহে স্বামীর মন বিষিয়ে ওঠে তবে সে তাকে ইমামের কাছে নিয়ে যাবে; স্ত্রী যদি অসতী না-ও হয় তবুও সন্দেহ হলে স্বামীর তাকে ইমামের কাছে নিয়ে যেতে হবে। সেই সংগে তার স্ত্রীর হয়ে কোরবানী করবার জন্য তাকে এক কেজি আটশো গ্রাম যবের ময়দাও নিয়ে যেতে হবে। সে এর উপর কোন তেল বা লোবান দেবে না কারণ এটা সন্দেহের দরুন শস্য-কোরবানী, অর্থাৎ মাবুদের কাছে অন্যায় তুলে ধরবার কোরবানী।
16 “ইমাম সেই স্ত্রীলোকটিকে মাবুদের সামনে দাঁড় করাবে।
17 তারপর সে একটা মাটির পাত্রে কিছু পবিত্র পানি নেবে এবং আবাস-তাম্বুর মেঝে থেকে কিছু ধুলা তুলে নিয়ে সেই পানির মধ্যে দেবে।