18 অবশালোম যখন জীবিত ছিল তখন সে তার নিজের জন্য একটা থাম এনে বাদশাহ্র উপত্যকায় স্থাপন করেছিল। সে বলেছিল, “আমার নাম রক্ষার জন্য আমার কোন ছেলে নেই।” তাই সে তার নিজের নামেই থামটার নাম দিয়েছিল। আজও সেই থামটাকে অবশালোমের থাম বলা হয়।
19 পরে সাদোকের ছেলে অহীমাস বলল, “আমি দৌড়ে গিয়ে বাদশাহ্কে এই সংবাদ দিই যে, মাবুদ তাঁকে শত্রুদের হাত থেকে উদ্ধার করেছেন।”
20 যোয়াব তাকে বললেন, “আজকে তুমি খবর নিয়ে যাবে না, অন্য দিন তা কোরো। বাদশাহ্র ছেলে মারা গেছে, কাজেই আজকে তুমি সেই কাজ করতে পারবে না।”
21 এর পর যোয়াব একজন ইথিওপীয়কে বললেন, “তুমি যা দেখেছ তা গিয়ে বাদশাহ্কে বল।” এই কথা শুনে সেই ইথিওপীয় যোয়াবকে সালাম জানিয়ে দৌড়ে চলে গেল।
22 সাদোকের ছেলে অহীমাস আবার যোয়াবকে বলল, “যা হয় হোক, আমাকে এই ইথিওপীয়ের পিছনে পিছনে ছুটে যেতে দিন।”জবাবে যোয়াব বললেন, “কেন তুমি যেতে চাইছ বাবা? পুরস্কার পাবার মত কোন খবরই তো তোমার নেই।”
23 অহীমাস বলল, “যা হয় হোক, আমি দৌড়ে যেতে চাই।”কাজেই যোয়াব বললেন, “আচ্ছা, যাও।” তখন অহীমাস সমভূমির উপর দিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে সেই ইথিওপীয়কে পিছনে ফেলে গেল।
24 সেই সময় দাউদ শহরের ভিতরের ও বাইরের দরজার মাঝামাঝি জায়গায় বসে ছিলেন। তাঁর পাহারাদার দেয়াল বেয়ে দরজার ছাদের উপর উঠল। সে বাইরের দিকে তাকাতেই দেখতে পেল একজন লোক একা দৌড়ে আসছে।