23 অহীমাস বলল, “যা হয় হোক, আমি দৌড়ে যেতে চাই।”কাজেই যোয়াব বললেন, “আচ্ছা, যাও।” তখন অহীমাস সমভূমির উপর দিয়ে দৌড়াতে দৌড়াতে সেই ইথিওপীয়কে পিছনে ফেলে গেল।
24 সেই সময় দাউদ শহরের ভিতরের ও বাইরের দরজার মাঝামাঝি জায়গায় বসে ছিলেন। তাঁর পাহারাদার দেয়াল বেয়ে দরজার ছাদের উপর উঠল। সে বাইরের দিকে তাকাতেই দেখতে পেল একজন লোক একা দৌড়ে আসছে।
25 পাহারাদার বাদশাহ্কে জোরে ডেকে সেই কথা জানাল। বাদশাহ্ বললেন, “যদি সে একাই হয় তবে সে ভাল খবরই নিয়ে আসছে।” লোকটা কাছাকাছি এসে পড়ল।
26 পরে পাহারাদার দেখল আরও একজন লোক দৌড়ে আসছে। সে দারোয়ানকে জোরে ডেকে বলল, “দেখ, আর একজন লোক একা দৌড়ে আসছে।”বাদশাহ্ বললেন, “সে-ও ভাল খবরই আনছে।”
27 তখন পাহারাদার বলল, “প্রথম লোকটি সাদোকের ছেলে অহীমাসের মত দৌড়াচ্ছে বলে মনে হয়।”বাদশাহ্ বললেন, “লোকটি ভাল মানুষ, সে ভাল খবরই আনছে।”
28 অহীমাস বাদশাহ্কে জোরে ডেকে বলল, “সব ভাল।” তারপর সে বাদশাহ্র সামনে মাটিতে উবুড় হয়ে পড়ে বলল, “আপনার মাবুদ আল্লাহ্র প্রশংসা হোক। আমার প্রভু মহারাজের বিরুদ্ধে যারা হাত তুলেছিল তাদের তিনি আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন।”
29 বাদশাহ্ জিজ্ঞাসা করলেন, “যুবক অবশালোম নিরাপদে আছে তো?”জবাবে অহীমাস বলল, “যোয়াব যখন মহারাজের গোলামকে ও আমাকে পাঠাতে যাচ্ছিলেন তখন আমি ভীষণ গোলমাল হতে দেখেছি। কিন্তু সেটা যে কিসের জন্য তা আপনার গোলাম আমি জানি না।”