12 আমার ভাইয়েরা, আমি বিশেষভাবে এই কথা বলি, তোমরা আসমান, জমীন বা অন্য কোন জিনিসের নামে কসম খেয়ো না। তার চেয়ে বরং তোমাদের “হ্যাঁ,” “হ্যাঁ”-ই হোক এবং “না,” “না”-ই হোক, যেন তোমরা বিচারের দায়ে না পড়।
13 তোমাদের মধ্যে কেউ কি কষ্টভোগ করছে? সে মুনাজাত করুক। কেউ কি সুখী?
14 সে প্রশংসা-কাওয়ালী করুক। কেউ কি অসুস্থ? সে জামাতের প্রধান নেতাদের ডাকুক। তাঁরা প্রভুর নামে তাঁর মাথায় তেল দিয়ে তার জন্য মুনাজাত করুন।
15 বিশ্বাসপূর্ণ মুনাজাত সেই অসুস্থ লোককে সুস্থ করবে; প্রভুই তাকে ভাল করবেন। সে যদি গুনাহ্ করে থাকে তবে আল্লাহ্ তাকে মাফ করবেন।
16 এইজন্য তোমরা একে অন্যের কাছে গুনাহ্ স্বীকার কর এবং একে অন্যের জন্য মুনাজাত কর, যেন তোমরা সুস্থ হতে পার। আল্লাহ্র ইচ্ছামত যে চলে তার মুনাজাতের জোর আছে বলে তা ফল দেয়।
17 নবী ইলিয়াস আমাদের মতই একজন মানুষ ছিলেন। তিনি আকুল ভাবে মুনাজাত করলেন যেন বৃষ্টি না হয়, আর সাড়ে তিন বছর দেশে বৃষ্টি হয় নি।
18 পরে তিনি আবার মুনাজাত করলেন; তখন আকাশ থেকে বৃষ্টি পড়ল আর মাটিতে ফসল হল।