19 মরিয়মের স্বামী ইউসুফ সৎ লোক ছিলেন, কিন্তু তিনি লোকের সামনে মরিয়মকে লজ্জায় ফেলতে চাইলেন না; এইজন্য তিনি গোপনে তাঁকে তালাক দেবেন বলে ঠিক করলেন।
20 ইউসুফ যখন এই সব ভাবছিলেন তখন মাবুদের এক ফেরেশতা স্বপ্নে দেখা দিয়ে তাঁকে বললেন, “দাউদের বংশধর ইউসুফ, মরিয়মকে বিয়ে করতে ভয় কোরো না, কারণ তাঁর গর্ভে যিনি জন্মেছে তিনি পাক-রূহের শক্তিতেই জন্মেছেন। তাঁর একটি ছেলে হবে।
21 তুমি তাঁর নাম ঈসা রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের তাদের গুনাহ্ থেকে নাজাত করবেন।”
22 এই সব হয়েছিল যেন নবীর মধ্য দিয়ে মাবুদ এই যে কথা বলেছিলেন তা পূর্ণ হয়:
23 “একজন অবিবাহিতা সতী মেয়ে গর্ভবতী হবে, আর তাঁর একটি ছেলে হবে; তাঁর নাম রাখা হবে ইম্মানূয়েল।” এই নামের মানে হল, আমাদের সংগে আল্লাহ্।
24 মাবুদের ফেরেশতা ইউসুফকে যেমন হুকুম দিয়েছিলেন, ঘুম থেকে উঠে তিনি তেমনই করলেন। তিনি মরিয়মকে বিয়ে করলেন,
25 কিন্তু ছেলের জন্ম না হওয়া পর্যন্ত তাঁর সংগে মিলিত হলেন না। পরে ইউসুফ ছেলেটির নাম ঈসা রাখলেন।