23 পরে ঈসা আবার বায়তুল-মোকাদ্দসে গেলেন। যখন তিনি সেখানে শিক্ষা দিচ্ছিলেন তখন প্রধান ইমামেরা ও ইহুদীদের বৃদ্ধ নেতারা তাঁর কাছে এসে বললেন, “তুমি কোন্ অধিকারে এই সব করছ? এই অধিকার তোমাকে কে দিয়েছে?”
24 ঈসা তাঁদের বললেন, “আমিও আপনাদের একটা কথা জিজ্ঞাসা করব। আপনারা যদি আমাকে তার জবাব দিতে পারেন তবে আমিও আপনাদের বলব আমি কোন্ অধিকারে এই সব করছি।
25 বলুন দেখি, তরিকাবন্দী দেবার অধিকার ইয়াহিয়া কোথা থেকে পেয়েছিলেন? আল্লাহ্র কাছ থেকে, না মানুষের কাছ থেকে?”তখন তাঁরা নিজেদের মধ্যে এই আলোচনা করলেন, “আমরা যদি বলি, ‘আল্লাহ্র কাছ থেকে,’ তাহলে সে আমাদের বলবে, ‘তবে কেন আপনারা ইয়াহিয়াকে বিশ্বাস করেন নি?’
26 আবার যদি বলি, ‘মানুষের কাছ থেকে,’ তবে লোকদের কাছ থেকে আমাদের ভয় আছে, কারণ ইয়াহিয়াকে সবাই নবী বলে মনে করে।”
27 এইজন্য জবাবে তাঁরা ঈসাকে বললেন, “আমরা জানি না।”তখন ঈসা তাঁদের বললেন, “তবে আমিও আপনাদের বলব না আমি কোন্ অধিকারে এই সব করছি।”
28 তারপর ঈসা বললেন, “আচ্ছা, আপনারা কি মনে করেন? ধরুন, একজন লোকের দু’টি ছেলে ছিল। লোকটি তাঁর বড় ছেলের কাছে গিয়ে বলল, ‘আজ তুমি আংগুর ক্ষেতে গিয়ে কাজ কর।’
29 জবাবে ছেলেটি বলল, ‘আমি যাব না।’ কিন্তু পরে সে মন ফিরিয়ে কাজে গেল।