12 কেউ কখনও আল্লাহ্কে দেখে নি। যদি আমরা একে অন্যকে মহব্বত করি তাহলে বুঝা যাবে যে, আল্লাহ্ আমাদের অন্তরে আছেন এবং তাঁর মহব্বত আমাদের অন্তরে পুরোপুরি ভাবে কাজ করছে।
13 তাঁর রূহ্ তিনি আমাদের দান করেছেন, আর এতেই আমরা জানতে পারি যে, আমরা তাঁর মধ্যে আছি আর তিনিও আমাদের অন্তরে আছেন।
14 আমরা দেখেছি ও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, পিতা পুত্রকে মানুষের নাজাতদাতা হিসাবে পাঠিয়েছিলেন।
15 যে কেউ স্বীকার করে ঈসা ইব্নুল্লাহ্, আল্লাহ্ তার মধ্যে থাকেন এবং সেও আল্লাহ্র মধ্যে থাকে।
16 আমরা জানি আল্লাহ্ আমাদের মহব্বত করেন, আর তাঁর মহব্বতের উপর আমাদের বিশ্বাস আছে।আল্লাহ্ নিজেই মহব্বত। মহব্বতের মধ্যে যে থাকে সে আল্লাহ্র মধ্যেই থাকে এবং আল্লাহ্ তার মধ্যে থাকেন।
17 এইভাবেই মহব্বত আমাদের অন্তরে পূর্ণতা লাভ করে, যেন রোজ হাশরে আমরা সাহস পাই, কারণ এই দুনিয়াতে আমাদের জীবন তাঁরই জীবনের মত।
18 এই মহব্বতের মধ্যে ভয় নেই, বরং পরিপূর্ণ মহব্বত ভয়কে দূর করে দেয়, কারণ ভয়ের সংগে শাস্তির চিন্তা জড়ানো থাকে। যে ভয় করে সে মহব্বতে পূর্ণতা লাভ করে নি।