2 আল্লাহ্র রূহ্কে তোমরা এই উপায়ে চিনতে পারবে- যে রূহ্ স্বীকার করে ঈসা মসীহ্ মানুষ হয়ে এসেছিলেন সেই রূহ্ই আল্লাহ্ থেকে এসেছেন;
3 কিন্তু যে রূহ্ এই ঈসাকে অস্বীকার করে সেই রূহ্ আল্লাহ্ থেকে আসে নি। এ সেই দজ্জালের রূহ্। সেই রূহ্ যে আসছে তা তো তোমরা শুনেছ, আর আসলে সেই রূহ্ এখনই দুনিয়াতে আছে।
4 কিন্তু সন্তানেরা, তোমরা আল্লাহ্র। তোমরা সেই ভণ্ডদের উপর জয়ী হয়েছ, কারণ এই দুনিয়াতে যে আছে, তার চেয়ে যিনি তোমাদের অন্তরে আছেন তিনি মহান।
5 সেই ভণ্ডেরা এই দুনিয়ার; সেইজন্য তারা এই দুনিয়ার কথা বলে এবং দুনিয়া তাদের কথা শোনে।
6 আমরা আল্লাহ্র; যে আল্লাহ্কে জানে সে আমাদের কথা শোনে, কিন্তু যে আল্লাহ্র নয় সে আমাদের কথা শোনে না। এর দ্বারাই আমরা সত্যের রূহ্ ও ছলনার রূহ্কে চিনতে পারি।
7 প্রিয় সন্তানেরা, আমরা যেন একে অন্যকে মহব্বত করি, কারণ মহব্বত আল্লাহ্র কাছ থেকেই আসে। যাদের অন্তরে মহব্বত আছে, আল্লাহ্ থেকেই তাদের জন্ম হয়েছে এবং তারা আল্লাহ্কে জানে।
8 যাদের অন্তরে মহব্বত নেই তারা আল্লাহ্কে জানে না, কারণ আল্লাহ্ নিজেই মহব্বত।