11 তাঁদের দিলে মসীহের রূহ্ আগেই সাক্ষ্য দিয়ে বলেছিলেন যে, মসীহ্কে কষ্টভোগ করতে হবে ও তারপর তিনি মহিমা লাভ করবেন। নবীরা জানতে চেয়েছিলেন মসীহের সেই রূহ্ কোন্ সময় এবং কোন্ অবস্থার কথা তাঁদের জানাচ্ছিলেন।
12 কিন্তু আল্লাহ্ তাঁদের দেখিয়ে দিয়েছিলেন যে, তাঁরা যে সব কথা বলছিলেন তার দ্বারা তাঁরা নিজেদের সেবা না করে তোমাদের সেবাই করছিলেন। বেহেশত থেকে পাঠানো পাক-রূহের পরিচালনায় যাঁরা তোমাদের কাছে মসীহের বিষয়ে সুসংবাদ তবলিগ করেছেন তাঁরা নবীদের সেই সব কথাই তোমাদের জানিয়েছেন। এমন কি, ফেরেশতারা পর্যন্ত এই সব বিষয়ে জানতে আগ্রহী।
13 এইজন্য তোমাদের মনকে জাগিয়ে তোল ও নিজেদের দমনে রাখ। ঈসা মসীহ্ যখন প্রকাশিত হবেন তখন তোমরা যে দোয়া পাবে সেই দোয়া পাওয়ার পূর্ণ আশা নিয়ে অপেক্ষা কর।
14 আল্লাহ্র বাধ্য সন্তান হিসাবে তোমরা তোমাদের আগেকার খারাপ ইচ্ছা অনুসারে জীবন কাটায়ো না; তখন তো তোমরা আল্লাহ্কে চিনতে না।
15 তার চেয়ে বরং যিনি তোমাদের ডেকেছেন তিনি যেমন পবিত্র, তোমরাও তোমাদের সমস্ত চালচলনে ঠিক তেমনি পবিত্র হও।
16 পাক-কিতাবে আল্লাহ্ বলেছেন, “আমি পবিত্র বলে তোমাদেরও পবিত্র হতে হবে।”
17 আল্লাহ্ প্রত্যেক মানুষের কাজ অনুসারে তার বিচার করেন, কারও মুখের দিকে চেয়ে তা করেন না। এইজন্য তাঁকে যদি তোমরা পিতা বলে ডাক তবে এই দুনিয়াতে যতদিন বিদেশী হিসাবে আছ ততদিন তাঁর প্রতি ভয়ে তোমাদের জীবন কাটাও।