20 কিন্তু অমৎসিয় কথা শুনলেন না, কারণ লোকেরা ইদোমীয় দেবতাদের খোঁজ করেছিল বলে তারা যেন দুশমদের হাতে ধরা পরে, সেজন্য, আল্লাহ্ থেকে এই ঘটনা হল।
21 পরে ইসরাইলের বাদশাহ্ যোয়াশ যুদ্ধযাত্রা করলেন এবং এহুদার অধিকারস্থ বৈৎ-শেমশে এহুদার বাদশাহ্ অমৎসিয় সম্মুখাসম্মুখি হলেন।
22 তখন ইসরাইলের সম্মুখে এহুদা পরাজিত হল, আর প্রত্যেকে যার যার তাঁবুতে পালিয়ে গেল।
23 আর ইসরাইলের বাদশাহ্ যোয়াশ বৈৎ-শেমশে যিহোয়াহসের পৌত্র যোয়াশের পুত্র এহুদার বাদশাহ্ অমৎসিয়কে ধরে নিয়ে জেরুশালেমে আনলেন এবং আফরাহীমের দ্বার থেকে কোণের দ্বার পর্যন্ত জেরুশালেমের চার শত হাত প্রাচীর ভেঙে ফেললেন।
24 আর আল্লাহ্র গৃহে ওবেদ-ইদোমের অধিকারে যেসব সোনা, রূপা ও পাত্র পাওয়া গিয়েছিল, সেসব এবং রাজপ্রাসাদের ধন সম্পত্তি ও বন্ধক হিসেবে কতকগুলো মানুষ নিয়ে সামেরিয়াতে ফিরে গেলেন।
25 ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোয়াহসের পুত্র যোয়াশের মৃত্যুর পরে এহুদার বাদশাহ্ যোয়াশের পুত্র অমৎসিয় আর পনের বছর জীবিত ছিলেন।
26 অমৎসিয়ের অবশিষ্ট কাজের বৃত্তান্ত দেখ, প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এহুদা ও ইসরাইলের বাদশাহ্দের ইতিহাস-পুস্তকে কি লেখা নেই?