29 পরে বাদশাহ্ জিজ্ঞাসা করলেন, যুবক অবশালোমের কি মঙ্গল? অহীমাস বললো, যে সময়ে যোয়াব বাদশাহ্র গোলামকে, আপনার গোলাম আমাকে পাঠান, সেই সময়ে বড় লোকারণ্য দেখলাম, কিন্তু কি হয়েছিল তা জানি না।
30 বাদশাহ্ বললেন, এক পাশে যাও, এখানে দাঁড়াও; তাতে সে এক পাশে গিয়ে দাঁড়ালো।
31 আর দেখ, কূশীয় এসে বললো, আমার মালিক বাদশাহ্র জন্য সংবাদ এনেছি; যারা আপনার বিরুদ্ধে উঠেছিল তাদের হাত থেকে মাবুদ আজ আপনার বিচার নিষ্পত্তি করেছেন।
32 বাদশাহ্ কূশীয়কে জিজ্ঞাসা করলেন, যুবক অবশালোমের কি মঙ্গল? কূশীয় বললো, আমার মালিক বাদশাহ্র দুশমনেরা ও যারা অমঙ্গলের জন্য আপনার বিরুদ্ধাচারণ করে, তারা সকলে সেই যুবকের মত হোক।
33 তখন বাদশাহ্ অধৈর্য হয়ে নগর-দ্বারের ছাদের উপরিস্থ কুঠরীতে উঠে কাঁদতে লাগলেন; এবং গমন করতে করতে বললেন, হায়! আমার পুত্র অবশালোম! আমার পুত্র, আমার পুত্র অবশালোম! কেন তোমার পরিবর্তে আমি মরি নি? হায় অবশালোম! আমার পুত্র! আমার পুত্র!