27 পরে অব্নের হেবরনে ফিরে আসলে যোয়াব তাঁর সঙ্গে বিরলে আলাপ করার ছলে নগর-দ্বারের ভিতরে তাঁকে নিয়ে গেলেন, পরে তাঁর ভাই অসাহেলের রক্তের প্রতিশোধ নেবার জন্য সেই স্থানে তাঁর উদরে আঘাত করলে, তিনি মারা পড়লেন।
28 পরে যখন দাউদ সেই কথা শুনলেন, তখন তিনি বললেন, নেরের পুত্র অব্নেরের রক্তপাতের বিষয়ে আমি ও আমার রাজ্য মাবুদের সাক্ষাতে চিরকাল নির্দোষ।
29 সেই রক্ত যোয়াবের ও তার সমস্ত পিতৃকুলের উপরে বর্তুক এবং যোয়াবের কুলে প্রমেহী কিংবা কুষ্ঠী কিংবা লাঠি ভর দিয়ে চলা কিংবা তলোয়ারের আঘাতে মারা পড়া কিংবা খাবারের অভাবে কষ্ট পাওয়া লোকের অভাব না হোক।
30 এভাবে যোয়াব ও তাঁর ভাই অবীশয় অব্নেরকে হত্যা করলেন, কেননা তিনি গিবিয়োনে যুদ্ধের সময়ে তাঁদের ভাই অসাহেলকে হত্যা করেছিলেন।
31 পরে দাউদ যোয়াব ও তাঁর সমস্ত সঙ্গী লোককে বললেন, তোমরা নিজ নিজ কাপড় ছিঁড়ে চট পর এবং শোক করতে করতে অব্নেরের আগে আগে চল। আর বাদশাহ্ দাউদও শবাধারের পেছন পেছন চললেন।
32 আর হেবরনে অব্নেরকে কবর দেওয়া হল; তখন বাদশাহ্ অব্নেরের কবরের কাছে চিৎকার করে কাঁদতে লাগলেন, সমস্ত লোকও কাঁদতে লাগল।
33 বাদশাহ্ অব্নেরের বিষয়ে মাতম করে বললেন,যেমন মূঢ় মরে, তেমনি কি মরলেন অব্নের?