2 ঐ সমস্ত গুনাহে তোমরা আগে জীবন-যাপন করতে, এই দুনিয়ার যুগ অনুসারে, আসমানের অধিপতির ক্ষমতা অনুসারে, যে রূহ্ অবাধ্যতার সন্তানদের মধ্যে এখন কাজ করছে সেই রূহের অধিপতির ইচ্ছা অনুসারে জীবন-যাপন করতে।
3 সেই লোকদের মধ্যে আমরাও সকলে আগে নিজ নিজ দৈহিক অভিলাষ অনুসারে আচরণ করতাম এবং দৈহিক ও মনের বিবিধ ইচ্ছা পূর্ণ করতাম। এই স্বভাবের কারণে অন্য সকলের মত আমরাও গজবের সন্তান ছিলাম।
4 কিন্তু আল্লাহ্ করুণাধনে ধনবান বলে, তাঁর যে মহা মহব্বতে আমাদের মহব্বত করলেন,
5 সেই কারণে, এমন কি আমরা যখন আমাদের অপরাধে মৃত ছিলাম তখন তিনি মসীহের সঙ্গে আমাদের জীবিত করলেন— রহমতেই তোমরা নাজাত পেয়েছ—
6 এবং তিনি মসীহ্ ঈসাতে আমাদের তাঁর সঙ্গে জীবিত করলেন ও তাঁর সঙ্গে বেহেশতী স্থানে বসালেন;
7 যেন মসীহ্ ঈসাতে আমাদের প্রতি তাঁর যে দয়া দেখিয়েছেন তা দ্বারা আগামী যুগ যুগ ধরে তিনি তাঁর অনুপম অনুগ্রহরূপ ধন প্রকাশ করেন।
8 কেননা রহমতে ঈমানের মধ্য দিয়ে তোমরা নাজাত পেয়েছ এবং তা তোমাদের নিজেদের দ্বারা হয় নি, তা আল্লাহ্রই দান;