14 এভাবে সেই পশুর সাক্ষাতে যেসব চিহ্ন-কাজ করার ক্ষমতা তাকে দেওয়া হয়েছে, তা দ্বারা সে দুনিয়া-নিবাসীদের ভুল পথে নিয়ে যায়; সে দুনিয়া-নিবাসীদেরকে বলে, ‘যে পশু তলোয়ার দ্বারা আহত হয়েও বেঁচেছিল, তার একটি মূর্তি তৈরি কর।’
15 আর তাকে এই ক্ষমতা দেওয়া হল যে, সে ঐ পশুর মূর্তির মধ্যে প্রাণ-বায়ু দেয়, যেন ঐ পশুর মূর্তি কথা বলতে পারে ও এমন করতে পারে যে, যারা সেই পশুর মূর্তির এবাদত করবে না, তাদেরকে হত্যা করতে পারে।
16 আর সে ক্ষুদ্র ও মহান, ধনী ও দরিদ্র, স্বাধীন ও গোলাম, সকলকেই ডান হাতে কিংবা ললাটে চিহ্ন ধারণ করায়;
17 আর ঐ পশুর চিহ্ন অর্থাৎ নাম কিংবা নামের সংখ্যা যে কেউ ধারণ না করে, তার ক্রয় বিক্রি করার অধিকার খর্ব করে।
18 এই সব বুঝতে জ্ঞান দরকার। যে বুদ্ধিমান, সে ঐ পশুর সংখ্যা গণনা করুক; কেননা তা এক জন মানুষের সংখ্যা এবং সেই সংখ্যা ছয় শত ছেষট্টি।