22 আর আমি নগরের মধ্যে কোন এবাদতখানা দেখলাম না; কারণ সর্বশক্তিমান প্রভু আল্লাহ্ এবং মেষশাবক স্বয়ং তার এবাদতখানাস্বরূপ।
23 সেই নগরে আলো দেবার জন্য সূর্য বা চন্দ্রের কোন প্রয়োজন নেই; কারণ আল্লাহ্র মহিমা তা আলোকময় করে এবং মেষশাবক তার প্রদীপস্বরূপ।
24 আর জাতিরা তার আলোতে চলাচল করবে; এবং দুনিয়ার বাদশাহ্রা তার মধ্যে নিজ নিজ মহিমা নিয়ে আসবেন।
25 ঐ নগরের তোরণদ্বারগুলো দিনের বেলা কখনও বন্ধ হবে না, বাস্তবিক সেখানে রাত আর হবে না।
26 আর সমস্ত জাতির মহিমা ও ঐশ্বর্য তার মধ্যে আনা হবে।
27 আর নাপাক কিছু অথবা ঘৃণ্য ও মিথ্যাচারী কেউ কখনও তাতে প্রবেশ করতে পারবে না; কেবল মেষ-শাবকের জীবন-কিতাবে যাদের নাম লেখা আছে, তারাই সেখানে প্রবেশ করবে।