12 যে জয় করে, তাকে আমি আমার আল্লাহ্র গৃহের স্তম্ভস্বরূপ করবো এবং সে আর কখনও সেখান থেকে বাইরে যাবে না; এবং তার উপরে আমার আল্লাহ্র নাম লিখব এবং আমার আল্লাহ্র নগরী যে নতুন জেরুশালেম বেহেশত থেকে, আমার আল্লাহ্র কাছ থেকে নেমে আসবে, তার নাম এবং আমার নতুন নাম লিখব।
13 যার কান আছে, সে শুনুক, পবিত্র রূহ্ মণ্ডলীগুলোকে কি বলছেন।
14 আর লায়দিকেয়ায় অবস্থিত মণ্ডলীর ফেরেশতাকে এই কথা লিখ—যিনি আমিন, যিনি বিশ্বাস্য ও সত্যময় সাক্ষী, যিনি আল্লাহ্র সৃষ্টির আদি, তিনি এই কথা বলেন;
15 আমি তোমার কাজগুলোর কথা জানি, তুমি না ঠাণ্ডা না গরম; তুমি হয় ঠাণ্ডা হলে, নয় গরম হলে ভাল হত।
16 এভাবে তুমি ঈষদুষ্ণ, না গরম না ঠাণ্ডা, এজন্য আমি নিজের মুখ থেকে তোমাকে বমি করে ফেলে দিতে উদ্যত হয়েছি।
17 তুমি বলছো আমি ধনবান, ধন সঞ্চয় করেছি, আমার কিছুরই অভাব নেই; কিন্তু জান না যে, তুমিই দুর্ভাগা, কৃপাপাত্র, দরিদ্র, অন্ধ ও উলঙ্গ।
18 আমি তোমাকে একটি পরামর্শ দিই; তুমি আমার কাছ থেকে এসব দ্রব্য ক্রয় কর— আগুনে পুড়িয়ে পরিষ্কার করা সোনা, যেন ধনবান হও; সাদা কোর্তা, যেন তা দিয়ে আচ্ছাদিত হলে পর আর তোমার উলঙ্গতার লজ্জা প্রকাশিত না হয়; চোখে লেপনীয় অঞ্জন, যেন দেখতে পাও।