17 পরে তিনি বের হয়ে পথে যাচ্ছেন, এমন সময়ে এক জন দৌড়ে এসে তাঁর সম্মুখে হাঁটু পেতে জিজ্ঞাসা করলো, হে সৎ ওস্তাদ, অনন্ত জীবনের অধিকারী হবার জন্য আমি কি করবো?
18 ঈসা তাকে বললেন, আমাকে সৎ কেন বলছো? এক জন ছাড়া সৎ আর কেউ নেই, তিনি আল্লাহ্।
19 তুমি হুকুমগুলো জানো, “নরহত্যা করো না, জেনা করো না, চুরি করো না, মিথ্যা সাক্ষ্য দিও না, প্রবঞ্চনা করো না, তোমার পিতামাতাকে সমাদর কোরো”।
20 সেই বক্তি তাঁকে বললো, হুজুর, বাল্যকাল থেকে এসব আমি পালন করে আসছি।
21 ঈসা তার প্রতি দৃষ্টিপাত করে মহব্বতে পূর্ণ হয়ে তাকে বললেন, একটি বিষয়ে তোমার ত্রুটি আছে, যাও, তোমার যা কিছু আছে বিক্রি করে দরিদ্রদেরকে দান কর, তাতে বেহেশতে ধন পাবে; আর এসো, আমার অনুসারী হও।
22 এই কথায় সে বিষণ্ন হল, দুঃখিত হয়ে চলে গেল, কারণ তার বিস্তর সম্পত্তি ছিল।
23 তখন ঈসা চারদিকে দৃষ্টিপাত করে তাঁর সাহাবীদেরকে বললেন, যাদের ধন আছে, তাদের পক্ষে আল্লাহ্র রাজ্যে প্রবেশ করা কেমন দুষ্কর!