28 আমরা কি করে সেখানে যাই? আমাদের ভাইয়েরাই আমাদের মন ভেংগে দিয়েছে। তারা বলেছে, ওখানকার লোকগুলো তাদের চেয়ে শক্তিশালী ও লম্বা; তাদের শহরগুলোও বড় বড় এবং তাদের চারদিকে রয়েছে আকাশ-ছোঁয়া দেয়াল। সেখানে তারা অনাকীয়দেরও দেখেছে।’
29 “তা শুনে আমি তোমাদের বললাম, ‘তোমরা ভয় পেয়ো না, ঐ লোকদের ভয় কোরো না।
30-31 তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুই তোমাদের আগে আগে যাচ্ছেন। তিনি তোমাদের চোখের সামনে মিসর দেশে এবং মরু-এলাকায় যেমন তোমাদের হয়ে যুদ্ধ করেছিলেন এখনও তেমনি করবেন। তোমরা তো দেখেছ, বাবা যেমন ছেলেকে কোলে করে নিয়ে যান তেমনি করে এই জায়গায় না পৌঁছানো পর্যন্ত তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুও সারাটা পথ তোমাদের বয়ে নিয়ে এসেছেন।’
32 তবুও তোমরা তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপর নির্ভর কর নি।
33 তিনিই তো তাম্বু ফেলবার জায়গা ঠিক করবার জন্য এবং পথ দেখিয়ে তোমাদের নিয়ে যাবার জন্য রাতে আগুনের মধ্যে ও দিনে মেঘের মধ্যে থেকে যাত্রাপথে তোমাদের আগে আগে গিয়েছিলেন।
34-36 “তোমাদের কথা শুনে সদাপ্রভু ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়ে শপথ করে বলেছিলেন, ‘যে চমৎকার দেশটা তোমাদের পূর্বপুরুষদের দেবার শপথ আমি করেছিলাম একমাত্র যিফুন্নির ছেলে কালেব ছাড়া এখনকার সেই অসৎ লোকদের মধ্যে একজনও তা দেখতে পাবে না। কেবল কালেব তা দেখবে। সে পুরোপুরি ভাবে সদাপ্রভুর কথামত চলেছে বলে সে তা দেখবে এবং যেখানে সে পা দিয়ে এসেছে সেটাই আমি তাকে ও তার বংশধরদের দেব।’
37 “তোমাদের দরুন সদাপ্রভু আমার উপরও ভীষণ অসন্তুষ্ট হয়ে বলেছিলেন, ‘ঐ দেশে তোমারও ঢোকা হবে না,