13-14 “কোন লোক যদি বিয়ে করে স্ত্রীকে নিয়ে শোবার পরে তাকে অপছন্দ করে এবং তার নিন্দা ও বদনাম করে বলে, ‘আমি এই স্ত্রীলোককে বিয়ে করেছিলাম বটে, কিন্তু সে যে কুমারী তার মধ্যে সেই প্রমাণ আমি পেলাম না,’
15-16 তবে সেই মেয়ের মা-বাবা গ্রাম বা শহরের ফটকে বৃদ্ধ নেতাদের কাছে তার কুমারী অবস্থার প্রমাণ নিয়ে যাবে এবং তার বাবা বলবে, ‘আমি এই লোকের সংগে আমার মেয়ের বিয়ে দিয়েছিলাম কিন্তু সে তাকে অপছন্দ করে,
17 আর এখন সে তার নিন্দা করে বলছে যে, সে তাকে কুমারী অবস্থায় পায় নি। কিন্তু এই দেখুন, আমার মেয়ের কুমারী অবস্থার প্রমাণ।’ এই বলে তারা বৃদ্ধ নেতাদের সামনে তার ব্যবহার করা কাপড় মেলে ধরবে।
18 তখন বৃদ্ধ নেতারা তার স্বামীকে শাস্তি দেবে।
19 তার কাছ থেকে তারা জরিমানা হিসাবে এক কেজি রূপা আদায় করে মেয়েটির বাবাকে দেবে, কারণ সে একজন ইস্রায়েলীয় কুমারী মেয়ের নামে বদনাম করেছে। এছাড়া মেয়েটি তার স্ত্রী-ই থাকবে এবং তার স্বামী জীবনে কখনও তাকে ছেড়ে দিতে পারবে না।
20 “কিন্তু কথাটা যদি সত্যি হয় এবং মেয়েটির কুমারী অবস্থার কোন প্রমাণ পাওয়া না যায়,
21 তবে মেয়েটিকে তার বাবার বাড়ীর দরজার কাছে নিয়ে যেতে হবে। সেই জায়গার পুরুষ লোকেরা সেখানে পাথর ছুঁড়ে তাকে মেরে ফেলবে। বাবার বাড়ীতে থাকবার সময়ে ব্যভিচার করে সে ইস্রায়েলীয়দের মধ্যে ভীষণ ঘৃণার কাজ করেছে। তোমরা তোমাদের মধ্য থেকে এই রকম মন্দতা শেষ করে দেবে।