2 আমার ভাই হনানি ও দুর্গের সেনাপতি হনানিয়কে আমি যিরূশালেমের ভার দিলাম, কারণ হনানিয় সৎ লোক ছিলেন এবং ঈশ্বরকে অনেকের চেয়ে বেশী ভক্তিপূর্ণ ভয় করতেন।
3 আমি তাঁদের বললাম, “রোদ বেশী না হওয়া পর্যন্ত যিরূশালেমের ফটকগুলো যেন খোলা না হয়। রক্ষীদের চলে যাওয়ার আগে যেন দরজাগুলো বন্ধ করা ও হুড়কা দেওয়া হয়। যিরূশালেমের বাসিন্দাদের মধ্য থেকে যেন পাহারাদার নিযুক্ত করা হয়। তাদের কেউ কেউ থাকুক পাহারা দেবার জায়গায় আর কেউ কেউ থাকুক তাদের নিজের নিজের বাড়ীর কাছে।”
4 এই রকম ব্যবস্থা করা হল, কারণ যিরূশালেম শহরটা ছিল বড় এবং অনেক জায়গা জুড়ে, কিন্তু লোক ছিল খুব কম আর ঘর-বাড়ীও তখন তৈরী করা হয় নি।
5 পরে ঈশ্বর আমার মনে ইচ্ছা দিলেন যাতে আমি গণ্যমান্য লোকদের, নেতাদের ও সাধারণ লোকদের একত্র করে তাদের বংশ-তালিকা করতে পারি। যারা প্রথমে ফিরে এসেছিল সেই লোকদের বংশ-তালিকা পেলাম। সেখানে যা লেখা ছিল তা এই:
6 বাবিলের রাজা নবুখদ্নিৎসর যে সব ইস্রায়েলীয়দের বন্দী করে বাবিলে নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের মধ্যে অনেকেই বন্দী অবস্থা থেকে যিরূশালেম ও যিহূদায় নিজের নিজের শহর ও গ্রামে ফিরে এসেছিল।
7 এই লোকেরা সরুব্বাবিল, যেশূয়, নহিমিয়, অসরিয়, রয়মিয়া, নহমানি, মর্দখয়, বিল্শন, মিসপরৎ, বিগ্বয়, নহূম ও বানার সংগে ফিরে এসেছিল।যে সমস্ত ইস্রায়েলীয় পুরুষ লোকেরা ফিরে এসেছিল তাদের সংখ্যা:
8 পরোশের বংশের লোকেরা দু’হাজার একশো বাহাত্তর জন;