10 তখন রাজা আহস দামেস্কে আসিরিয়ার রাজা তিগ্লৎ-পিলেষরের সংগে দেখা করতে গেলেন। তিনি সেখানকার বেদীটা দেখে তাঁর নকশা ও সেটা তৈরী করবার পুরো পরিকল্পনা পুরোহিত ঊরিয়ের কাছে পাঠিয়ে দিলেন।
11 দামেস্ক থেকে রাজা আহসের পাঠানো সমস্ত পরিকল্পনা মতই পুরোহিত ঊরিয় একটা বেদী তৈরী করলেন এবং রাজা আহস ফিরে আসবার আগেই তা শেষ করলেন।
12 দামেস্ক থেকে ফিরে এসে রাজা সেই বেদীটা দেখলেন এবং সেই বেদীর কাছে গিয়ে তার উপর উৎসর্গ করলেন।
13 তিনি সেখানে তাঁর পোড়ানো-উৎসর্গ, শস্য-উৎসর্গ ও ঢালন-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করলেন এবং তাঁর যোগাযোগ-উৎসর্গের রক্তও ছিটিয়ে দিলেন।
14 তিনি সদাপ্রভুর সামনে রাখা ব্রোঞ্জের বেদীটা সদাপ্রভুর ঘর ও নতুন বেদীর মাঝখান থেকে সরিয়ে এনে নতুন বেদীর উত্তর দিকে রাখলেন।
15 রাজা আহস তারপর পুরোহিত ঊরিয়কে এই সব আদেশ দিলেন, “ঐ বড় বেদীটার উপর সকালবেলার পোড়ানো-উৎসর্গ ও বিকালবেলার শস্য-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করবেন। এছাড়া তার উপর রাজার পোড়ানো-উৎসর্গ ও শস্য-উৎসর্গ এবং দেশের সব লোকদের পোড়ানো-উৎসর্গ ও তাদের শস্য-উৎসর্গ আর ঢালন-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করবেন। সমস্ত পোড়ানো-উৎসর্গ ও অন্যান্য পশু-উৎসর্গের রক্ত আপনি সেই বেদীর উপর ছিটিয়ে দেবেন। কিন্তু ঈশ্বরের নির্দেশ পাওয়ার জন্য আমি ঐ ব্রোঞ্জের বেদীটা ব্যবহার করব।”
16 পুরোহিত ঊরিয় রাজা আহসের আদেশ মতই সব কাজ করলেন।