12 যারা ঈশ্বরের আদেশ পালন করে এবং যীশুর প্রতি বিশ্বস্ত থাকে ঈশ্বরের সেই লোকদের এই অবস্থার মধ্যে ধৈর্যের দরকার।
13 তারপর আমি একজনকে স্বর্গ থেকে বলতে শুনলাম, “এই কথা লেখ-এখন থেকে যারা প্রভুর সংগে যুক্ত হয়ে মারা যাবে তারা ধন্য।”পবিত্র আত্মা এই কথা বলছেন, “হ্যাঁ, তারা ধন্য। তাদের পরিশ্রম থেকে তারা বিশ্রাম পাবে, কারণ তাদের কাজের ফল তাদের সংগে থাকবে।”
14 পরে আমি তাকিয়ে একটা সাদা মেঘ দেখলাম, আর সেই মেঘের উপরে মনুষ্যপুত্রের মত কেউ একজন বসে ছিলেন। তাঁর মাথায় জয়ের সোনার মুকুট ছিল আর হাতে ছিল ধারালো কাস্তে।
15 তারপর আর একজন স্বর্গদূত উপাসনা-ঘর থেকে বের হয়ে আসলেন এবং যিনি সেই মেঘের উপরে বসে ছিলেন তাঁকে জোরে চিৎকার করে বললেন, “আপনার কাস্তে লাগান, ফসল কাটুন, কারণ ফসল কাটবার সময় হয়েছে; পৃথিবীর ফসল পুরোপুরি পেকে গেছে।”
16 তখন যিনি সেই মেঘের উপরে বসে ছিলেন তিনি পৃথিবীতে তাঁর কাস্তে লাগালেন, আর পৃথিবীর ফসল কাটা হল।
17 পরে স্বর্গের উপাসনা-ঘর থেকে আর একজন স্বর্গদূত বের হয়ে আসলেন। তাঁর কাছেও একটা ধারালো কাস্তে ছিল।
18 তারপর বেদীর কাছ থেকে আর একজন স্বর্গদূত বের হয়ে আসলেন। আগুনের উপরে তাঁর ক্ষমতা ছিল। যে স্বর্গদূতের কাছে ধারালো কাস্তে ছিল তাঁকে এই স্বর্গদূত জোরে ডেকে বললেন, “তোমার ধারালো কাস্তে লাগাও আর পৃথিবীর আংগুর গাছ থেকে আংগুরের থোকাগুলো কেটে জড়ো কর, কারণ আংগুর পেকে গেছে।”