33 কেননা আল্লাহ্ গোলযোগের আল্লাহ্ নন, কিন্তু শান্তির আল্লাহ্।
34 যেমন পবিত্র লোকদের সমস্ত মণ্ডলীতে হয়ে থাকে, স্ত্রীলোকেরা মণ্ডলীতে নীরব থাকুক, কেননা কথা বলবার অনুমতি তাদের দেওয়া যায় না, বরং যেমন শরীয়তের বলে, তারা বশীভূতা হয়ে থাকুক।
35 আর যদি তারা কিছু শিখতে চায়, তবে নিজ নিজ স্বামীকে ঘরে জিজ্ঞাসা করুক, কারণ মণ্ডলীতে স্ত্রীলোকের কথা বলা লজ্জার বিষয়।
36 বল দেখি, আল্লাহ্র কালাম কি তোমাদেরই কাছ থেকে প্রকাশ পেয়েছিল? কিংবা কেবল তোমাদেরই কাছে এসেছিল?
37 কেউ যদি নিজেকে নবী কিংবা রূহানিক বলে মনে করে, তবে সে বুঝুক, আমি তোমাদের কাছে যা যা লিখলাম, তা সবই প্রভুর হুকুম।
38 কিন্তু কেউ যদি না জানে, সে না জানুক।
39 অতএব, হে আমার ভাইয়েরা, তোমরা ভবিষ্যদ্বাণী বলবার জন্য উদ্যোগী হও এবং বিশেষ বিশেষ ভাষা বলতে বারণ করো না।