31 “এফোদের নীচে যে লম্বা জামাটা থাকবে তার পুরোটাই নীল সুতা দিয়ে তৈরী করাবে।
32 মাথা ঢুকাবার জন্য তার মাঝখানটা খোলা থাকবে। এই খোলা জায়গাটা যাতে ছিঁড়ে না যায় সেইজন্য তার চারদিকের কিনারা বুনে শক্ত করে দিতে হবে।
33 নীল, বেগুনে ও লাল রংয়ের সুতা দিয়ে ডালিম ফল তৈরী করে এই জামাটার নীচের মুড়ির চারপাশে ঝুলিয়ে দেবে। সেগুলোর ফাঁকে ফাঁকে দেবে সোনার ঘণ্টা।
34 নীচের সমস্ত মুড়িটা ধরে থাকবে একটা করে ডালিম আর একটা করে ঘণ্টা।
35 সদাপ্রভুর সেবা করবার সময়ে হারোণ এই পোশাক পরবে। সে যখন পবিত্র স্থানে সদাপ্রভুর সামনে যাবে এবং সেখান থেকে বের হয়ে আসবে তখন এই ঘণ্টাগুলোর আওয়াজ শোনা যাবে আর তাতে তার জীবন রক্ষা পাবে।
36 “একটা খাঁটি সোনার পাত তৈরী করিয়ে তার উপর সীলমোহর খোদাই করবার মত করে এই কথাগুলো খোদাই করিয়ে নেবে: ‘সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করে রাখা।’
37 সেই পাতটা পাগড়ির সামনের দিকে থাকবে এবং নীল দড়ি দিয়ে তা বাঁধা থাকবে।