15 তার মধ্যে তিনি এই কথা লিখেছিলেন, “যেখানে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ হচ্ছে সেখানে সৈন্যদের সামনের সারিতে ঊরিয়কে পাঠাবে, তারপর তার পিছন থেকে তোমরা সরে যাবে যাতে সে আঘাত পেয়ে মারা যায়।”
16 কাজেই শহর ঘেরাও করবার সময় যোয়াব ঊরিয়কে এমন একটা জায়গায় পাঠালেন যেখানে বিপক্ষের শক্তিশালী যোদ্ধারা ছিল বলে তিনি জানতেন।
17 পরে শহরের লোকেরা বের হয়ে এসে যখন যোয়াবের সংগে যুদ্ধ করতে লাগল তখন দায়ূদের সৈন্যদলের কিছু লোক মারা পড়ল আর সেই সংগে হিত্তীয় ঊরিয়ও মারা গেল।
18-20 যোয়াব লোক পাঠিয়ে যুদ্ধের সমস্ত খবর দায়ূদকে দিলেন। যাকে দিয়ে খবর পাঠানো হচ্ছিল যোয়াব তাকে বললেন, “যুদ্ধের এই খবর রাজার কাছে দিলে পর রাজা হয়তো রাগে জ্বলে উঠে তোমাকে বলবেন, ‘যুদ্ধ করবার জন্য কেন তোমরা শহরের এত কাছে গিয়েছিলে? দেয়ালের উপর থেকে তারা যে তীর ছুঁড়বে তা কি তোমরা জানতে না?
21 কে যিরূব্বেশতের ছেলে অবীমেলককে মেরে ফেলেছিল? একজন স্ত্রীলোক দেয়ালের উপর থেকে যাঁতার উপরের পাথরটা তার উপর ফেলেছিল আর তাতেই তিনি তেবেষে মারা গিয়েছিলেন। কেন তোমরা দেয়ালের এত কাছে গিয়েছিলে?’ যদি তিনি সেই কথা তোমাকে বলেন তবে তুমি তাঁকে বলবে যে, তাঁর দাস হিত্তীয় ঊরিয় মারা গেছে।”
22 সেই লোকটি তখন রওনা হয়ে গেল এবং দায়ূদের কাছে পৌঁছে যোয়াব তাকে যা বলতে পাঠিয়েছিলেন তা বলল।
23 দায়ূদকে সে বলল, “লোকগুলো প্রথমে আমাদের চেয়ে বেশী শক্তিশালী হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে খোলা মাঠে বের হয়ে এসেছিল, কিন্তু আমরা তাদের তাড়া করতে করতে শহরের ফটক পর্যন্ত গিয়েছিলাম।