11 যোয়াবের একজন লোক অমাসার মৃতদেহের কাছে দাঁড়িয়ে বলল, “যে যোয়াবকে ভালবাসে এবং যে দায়ূদের পক্ষের লোক সে যেন যোয়াবের পিছনে পিছনে যায়।”
12 অমাসার দেহটা তখন রাস্তার মাঝখানে রক্তের মধ্যে পড়ে ছিল। যোয়াবের সেই লোকটি দেখল যে, সৈন্যেরা সবাই অমাসার কাছে এসে থেমে যাচ্ছে, তাই সে অমাসাকে রাস্তা থেকে টেনে একটা মাঠে নামিয়ে নিয়ে গেল এবং একখানা কাপড় দিয়ে তাকে ঢেকে দিল।
13 অমাসাকে রাস্তা থেকে সরিয়ে নিলে পর সব লোকেরা যোয়াবের পিছনে পিছনে বিখ্রির ছেলে শেবঃকে তাড়া করতে গেল।
14 শেবঃ ইস্রায়েলের সমস্ত গোষ্ঠীর এলাকার মধ্য দিয়ে এবং বেরীয়দের সমস্ত এলাকা দিয়ে আবেল-বৈৎমাখা পর্যন্ত গেল। সেখানে লোকেরা জড়ো হয়ে শেবের পিছনে পিছনে শহরে ঢুকল।
15-16 তারপর যোয়াবের সংগে সমস্ত সৈন্যদল এসে আবেল-বৈৎমাখা ঘেরাও করল। তারা শহরের বাইরের দেয়ালের সংগে একটা ঢালু ঢিবি তৈরী করল। তারপর তারা যখন ভিতরের দেয়ালটা ভাঙ্গতে শুরু করল তখন একজন বুদ্ধিমতী স্ত্রীলোক শহরের ভিতর থেকে জোরে ডেকে বলল, “শুনুন, শুনুন, যোয়াবকে এখানে আসতে বলুন যাতে আমি তাঁর সংগে কথা বলতে পারি।”
17 যোয়াব তার দিকে এগিয়ে গেলে পর সে জিজ্ঞাসা করল, “আপনি কি যোয়াব?”তিনি বললেন, “হ্যাঁ, আমি যোয়াব।”স্ত্রীলোকটি বলল, “আপনার দাসীর কথা শুনুন।”তিনি বললেন, “শুনছি।”
18 স্ত্রীলোকটি বলল, “আগেকার দিনে লোকে বলত, ‘আবেলে গিয়ে তোমার প্রশ্নের উত্তর জেনে নাও।’ আর এইভাবে তারা সব ব্যাপারের মীমাংসা করত।