14 কয়েকজন সৈন্যও তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “আর আমরা কি করব?”তিনি সেই সৈন্যদের বললেন, “জুলুম করে বা অন্যায়ভাবে দোষ দেখিয়ে কারও কাছ থেকে কিছু আদায় কোরো না এবং তোমাদের বেতনেই সন্তুষ্ট থেকো।”
15 লোকেরা খুব আশা নিয়ে মনে মনে ভাবছিল হয়ত বা যোহনই মশীহ।
16 এমন সময় যোহন তাদের সবাইকে বললেন, “আমি তোমাদের জলে বাপ্তিস্ম দিচ্ছি, কিন্তু যিনি আমার চেয়ে শক্তিশালী তিনি আসছেন। আমি তাঁর জুতার ফিতা খুলবারও যোগ্য নই। তিনি পবিত্র আত্মা ও আগুনে তোমাদের বাপ্তিস্ম দেবেন।
17 কুলা তাঁর হাতেই আছে; তা দিয়ে তিনি তাঁর ফসল মাড়াবার জায়গা পরিষ্কার করে ফসল গোলায় জমা করবেন, কিন্তু যে আগুন কখনও নেভে না তাতে তিনি তুষ পুড়িয়ে ফেলবেন।”
18 যোহন আরও অনেক উপদেশের মধ্য দিয়ে লোকদের মনে উৎসাহ জাগিয়ে ঈশ্বরের দেওয়া সুখবর প্রচার করলেন।
19 শাসনকর্তা হেরোদের ভাইয়ের স্ত্রী হেরোদিয়ার সংগে হেরোদের সমপর্কের দরুন এবং তাঁর আরও অনেক মন্দ কাজের দরুন যোহন তাঁর দোষ দেখিয়ে দিয়েছিলেন।
20 তাতে তিনি যোহনকে বন্দী করে জেলে দিলেন। এতে তাঁর অন্য সব মন্দ কাজের সংগে এই মন্দ কাজটাও যোগ হল।