13 যে লোকটি মিকায়কে ডেকে আনতে গিয়েছিল সে তাঁকে বলল, “দেখুন, অন্যান্য নবীরা সবাই একবাক্যে বাদশাহ্র সফলতার কথা বলছেন। আপনার কথাও যেন তাঁদের কথার মতই হয়। আপনি উপকারের কথাই বলবেন।”
14 কিন্তু মিকায় বললেন, “আল্লাহ্র কসম যে, মাবুদ আমাকে যা বলবেন আমি কেবল সেই কথাই বলব।”
15 মিকায় আসলে পর বাদশাহ্ তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “মিকায়, আমরা কি রামোৎ-গিলিয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাব, না যাব না?”জবাবে মিকায় বললেন, “জ্বী, যান যান, হামলা করে জয়লাভ করুন, কারণ মাবুদ ওটা আপনার হাতেই দিয়ে রেখেছেন।”
16 বাদশাহ্ তাঁকে বললেন, “কতবার আমি তোমাকে এই কসম খেতে বলব যে, মাবুদের নামে তুমি সত্যি কথা ছাড়া আর কিছু বলবে না?”
17 জবাবে মিকায় বললেন, “আমি দেখলাম, বনি-ইসরাইলরা সবাই রাখালহীন ভেড়ার মত পাহাড়ের উপরে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই মাবুদ বললেন, ‘এদের কোন মালিক নেই, কাজেই তারা শান্তিতে যে যার বাড়ীতে চলে যাক।’ ”
18 তখন ইসরাইলের বাদশাহ্ যিহোশাফটকে বললেন, “আমি কি আপনাকে আগেই বলি নি যে, সে আমার সম্বন্ধে অপকার ছাড়া উপকারের কথা বলবে না?”
19 মিকায় বলতে লাগলেন, “তাহলে আপনি মাবুদের কথা শুনুন। আমি দেখলাম, মাবুদ তাঁর সিংহাসনে বসে আছেন এবং তাঁর ডান ও বাঁ দিকে সমস্ত ফেরেশতারা রয়েছেন।