5 এ দেখে তাঁর স্ত্রী ঈষেবল তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “কেন তুমি মন খারাপ করে আছ? কেন খেতে চাইছ না?”
6 জবাবে বাদশাহ্ তাঁকে বললেন, “আমি যিষ্রিয়েলীয় নাবোৎকে বলেছিলাম তার আংগুর ক্ষেতটা আমার কাছে বিক্রি করে দিতে কিংবা সে চাইলে তার বদলে আমি তাকে আর একটা আংগুর ক্ষেতও দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সে বলল যে, সে তার আংগুর ক্ষেতটা আমাকে দেবে না।”
7 তখন তাঁর স্ত্রী ঈষেবল তাঁকে বললেন, “তুমি না ইসরাইলের বাদশাহ্? ওঠো, খাওয়া-দাওয়া কর, আনন্দিত হও। যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের আংগুর ক্ষেত আমি তোমাকে দেব।”
8 ঈষেবল তখন আহাবের নাম করে কতগুলো চিঠি লিখে সেগুলোর উপর আহাবের সীলমোহর দিলেন এবং নাবোতের শহরে বাসকারী বৃদ্ধ নেতা ও গণ্যমান্য লোকদের কাছে চিঠিগুলো পাঠিয়ে দিলেন।
9 সেই চিঠিগুলোতে তিনি লিখেছিলেন, “আপনারা রোজা রাখবার কথা ঘোষণা করুন এবং লোকদের মধ্যে নাবোৎকে একটা বিশেষ স্থান দিন।
10 তার সামনে দু’টা আসনে দু’জন খারাপ লোককে বসান। তারা এই বলে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিক যে, সে আল্লাহ্ ও বাদশাহ্র বিরুদ্ধে অপমানের কথা বলেছে। তারপর তাকে সেখান থেকে বের করে নিয়ে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করুন।”
11 কাজেই নাবোতের শহরে বাসকারী বৃদ্ধ নেতারা ও গণ্যমান্য লোকেরা ঈষেবলের চিঠিতে লেখা নির্দেশমত কাজ করলেন।