6 এতে বাদশাহ্ ও ইসরাইলীয় নেতারা নিজেদের নত করলেন ও বললেন, “মাবুদ ন্যায় বিচারক।”
7 মাবুদ যখন দেখলেন যে, তাঁরা নিজেদের নত করেছেন তখন তিনি শময়িয়কে বললেন, “তারা নিজেদের নত করেছে বলে আমি তাদের ধ্বংস না করে শাস্তির হাত থেকে কিছুটা রেহাই দেব। আমার গজব শীশকের মধ্য দিয়ে জেরুজালেমের উপর ঢেলে দেওয়া হবে না,
8 কিন্তু তারা তার অধীন হবে। এতে তারা আমার সেবা করবার ও অন্যান্য দেশের বাদশাহ্দের সেবা করবার মধ্যে যে পার্থক্য রয়েছে তা বুঝতে পারবে।”
9 মিসরের বাদশাহ্ শীশক জেরুজালেম আক্রমণ করে মাবুদের ঘরের ও রাজবাড়ীর সমস্ত ধন-দৌলত নিয়ে চলে গেলেন। তিনি সব কিছুই নিয়ে গেলেন, এমন কি, সোলায়মানের তৈরী সোনার ঢালগুলোও নিয়ে গেলেন।
10 কাজেই বাদশাহ্ রহবিয়াম সেগুলোর বদলে ব্রোঞ্জের ঢাল তৈরী করালেন। রাজবাড়ীর দরজায় যে সব সৈন্যেরা পাহারা দিত তাদের সেনাপতিদের কাছে তিনি সেগুলো রক্ষা করবার ভার দিলেন।
11 বাদশাহ্ যখন মাবুদের ঘরে যেতেন তখন পাহারাদার সৈন্যেরা সেই ঢালগুলো নিয়ে তাঁর সংগে যেত এবং পরে তারা সেগুলো পাহারা-ঘরে জমা দিত।
12 রহবিয়াম নিজেকে নত করেছিলেন বলে তাঁর উপর মাবুদের যে রাগ ছিল তা থেমে গেল এবং তাঁর সর্বনাশ হল না। তখনও এহুদার মধ্যে কিছু ভাল ছিল।