7 লেবীয়রা প্রত্যেকে নিজের নিজের অস্ত্র হাতে নিয়ে বাদশাহ্র চারপাশ ঘিরে থাকবেন। কেউ বায়তুল-মোকাদ্দসে ঢুকলেই তাকে হত্যা করবেন। বাদশাহ্ যেখানেই যান না কেন আপনারা তাঁর কাছে কাছে থাকবেন।”
8 ইমাম যিহোয়াদা যে হুকুম দিলেন লেবীয়রা ও এহুদার শত-সেনাপতিরা সবাই তা-ই করলেন। সেনাপতিরা প্রত্যেকে নিজের নিজের লোকদের, অর্থাৎ বিশ্রামবারে যারা কাজে পালা বদল করতে আসছিল এবং যারা কাজ থেকে ফিরছিল তাদের নিয়ে আসলেন। এদের কোন দলকেই ইমাম যিহোয়াদা ছুটি দেন নি।
9 বাদশাহ্ দাউদের যে সব বর্শা এবং ছোট ও বড় ঢাল আল্লাহ্র ঘরে ছিল সেগুলো নিয়ে তিনি সেই সেনাপতিদের হাতে দিলেন।
10 বাদশাহ্কে রক্ষা করবার জন্য যিহোয়াদা এই সব লোকদের প্রত্যেককে অস্ত্র হাতে বায়তুল-মোকাদ্দসের সামনে কোরবানগাহের কাছে দক্ষিণ দিক থেকে উত্তর দিক পর্যন্ত দাঁড় করালেন।
11 তারপর যিহোয়াদা ও তাঁর ছেলেরা বাদশাহ্র ছেলেকে বের করে এনে তাঁর মাথায় তাজ পরিয়ে দিলেন। তাঁরা তাঁর হাতে ব্যবস্থার কিতাবখানা দিলেন এবং তাঁকে বাদশাহ্ হিসাবে অভিষেক করলেন। তখন লোকেরা চিৎকার করে বলল, “বাদশাহ্ চিরজীবী হোন।”
12 লোকদের দৌড়াদৌড়ি ও বাদশাহ্র প্রশংসা করবার আওয়াজ শুনে অথলিয়া মাবুদের ঘরে তাদের কাছে গেলেন।
13 তিনি দেখলেন, মাবুদের ঘরে ঢুকবার পথে বাদশাহ্ তাঁর থামের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন এবং সেনাপতিরা ও শিংগা বাদকেরা বাদশাহ্র পাশে রয়েছে। দেশের সব লোক আনন্দ করছে ও শিংগা বাজাচ্ছে আর কাওয়ালেরা বাজনা বাজিয়ে প্রশংসা-কাওয়ালী গাইছে। এ দেখে অথলিয়া তাঁর পোশাক ছিঁড়ে চিৎকার করে বললেন, “এ তো বেঈমানী! বেঈমানী!”