20 তখন আল্লাহ্র রূহ্ ইমাম যিহোয়াদার ছেলে জাকারিয়ার উপর আসলেন। তিনি লোকদের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, “আল্লাহ্ এই কথা বলছেন, ‘মাবুদের হুকুম তোমরা অমান্য করছ কেন? তোমরা এতে সফল হবে না। তোমরা মাবুদকে ত্যাগ করেছ বলে তিনিও তোমাদের ত্যাগ করেছেন।’ ”
21 কিন্তু লোকেরা জাকারিয়ার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করল এবং বাদশাহ্র হুকুমে মাবুদের ঘরের উঠানে তাঁকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করল।
22 জাকারিয়ার পিতা যিহোয়াদা বাদশাহ্ যোয়াশের প্রতি যে বিশ্বস্ততা দেখিয়েছিলেন তা যোয়াশ মনে না রেখে তাঁর ছেলেকে হত্যা করলেন। জাকারিয়া মারা যাবার সময় বলেছিলেন, “মাবুদ এই কাজ দেখে আপনাকে শাস্তি দেবেন।”
23 পরের বছর সিরিয়ার সৈন্যেরা যোয়াশের বিরুদ্ধে আসল। তারা এহুদা ও জেরুজালেম আক্রমণ করে সব নেতাদের হত্যা করল এবং দামেস্কে তাদের বাদশাহ্র কাছে সমস্ত লুটের জিনিস পাঠিয়ে দিল।
24 এহুদার লোকেরা তাদের পূর্বপুরুষদের মাবুদ আল্লাহ্কে ত্যাগ করেছিল বলে সিরীয় সৈন্যদলে কম লোক থাকলেও মাবুদ অনেক বড় সৈন্যদলকে তাদের হাতে তুলে দিলেন। এইভাবে সিরীয়দের দ্বারা যোয়াশকে শাস্তি দেওয়া হল।
25 আহত অবস্থায় যোয়াশকে ফেলে রেখে সিরীয়রা চলে গেল। ইমাম যিহোয়াদার ছেলেকে হত্যা করবার দরুন যোয়াশের কর্মচারীরা তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে বিছানার উপরেই তাঁকে হত্যা করল। তিনি মারা গেলে পর তাঁকে দাউদ-শহরে দাফন করা হল, কিন্তু বাদশাহ্দের কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হল না।
26 যে কর্মচারীরা বাদশাহ্র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছিল তারা হল শিমিয়ৎ নামে একজন অম্মোনীয় স্ত্রীলোকের ছেলে সাবদ ও শিম্রীৎ নামে একজন মোয়াবীয় স্ত্রীলোকের ছেলে যিহোষাবদ।